ফেসবুক মার্কেটিং a to z - মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল
আপনি কি মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করে নিজের ঘরে বসে থেকে স্বল্প পরিশ্রমের
মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করে কোটিপতি হতে চান? তাহলে আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই।
কারণ আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটির মূল আলোচনায় হচ্ছে ফেসবুক মার্কেটিং a to z -
মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল সেই সম্পর্কে। এ বিষয়ে বিস্তারিত
তথ্যবহুল ও প্রয়োজনীয় আলোচনা করা হবে। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক!
আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটির মাধ্যমে ফেসবুক মার্কেটিং a to z - মোবাইল
দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল এ বিষয় সম্পর্কে এমন কিছু ইউনিক ও কার্যকরী
তথ্য সম্পর্কে জানাবো, যেগুলিকে কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ফেসবুক
মার্কেটিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি কি আলোচ্য বিষয় সম্পর্কে
বিস্তারিত তথ্য গুলো জানতে চান, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার
জন্যই। ফেসবুক মার্কেটিং a to z - মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল এই
আর্টিকেলটির সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে আশা করি আলোচ্য বিষয়ে
বিস্তারিতভাবে নির্ভুল সব তথ্য গুলো জানতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ!
পেজ সূচিপত্রঃ
.
ভুমিকা
সারাবিশ্বে বর্তমান সময়ে মানুষ ফেসবুক মার্কেটিং শিখে নিজ ঘরে বসে থেকেই একটু
বুদ্ধি খাটিয়ে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে। ফেসবুক মার্কেটিং বর্তমান সময়ে
লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করার সব থেকে জনপ্রিয় ও সহজ মাধ্যম। তাই সারাবিশ্বে
বর্তমান সময়ে মানুষ ফেসবুক মার্কেটিং শিখে অনেক মানুষই এটিকে তাদের পেশা হিসেবে
গ্রহন করে আয়ের অন্যতম উৎস বানিয়ে ফেলেছে।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুক মনিটাইজেশন শর্ত - ফেসবুক থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় এবং
ফেসবুক থেকে কত টাকা আয় করা যায়?
তাই আপনিও যদি অন্যের গোলামী না করেই নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী মুক্ত পেশাজীবী হিসাবে
ফেসবুক মার্কেটিং শিখে নিজ ঘরে বসে থেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করে নিজেকে
স্বাবলম্বী করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ফেসবুক মার্কেটিং a to z - মোবাইল দিয়ে
ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল এ বিষয়ে পুরোপুরি ধারণা রাখতে হবে। তাই আজকের এই
আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন ফেসবুক
মার্কেটিং a to z - মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল এ বিষয়
সম্পর্কে।
এছাড়াও ফেসবুক মার্কেটিং বলতে কী বোঝায়? ফেসবুক মার্কেটিং কত প্রকার ও কী কী?
ফেসবুক মার্কেটিং a to z, অর্গানিক পোস্টিং, পেইড বিজ্ঞাপন, লাইভ ভিডিও
মার্কেটিং, ফেসবুক গ্রুপ মার্কেটিং, ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং, মোবাইল দিয়ে
ফেসবুক মার্কেটিং, ফেসবুক মার্কেটিং এর কৌশল কি কি? ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স এ
বিষয়গুলো সম্পর্কেও বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই আপনি যদি ফেসবুক মার্কেটিং a to
z - মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আজকের এই
আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই কার্যকরী।
ফেসবুক মার্কেটিং বলতে কী বোঝায়?
প্রিয় পাঠক,ফেসবুক মার্কেটিং বলতে কী বোঝায়? আপনি যদি এই সম্পর্কে
বিস্তারিতভাবে জানতে চান, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই
গুরুত্বপূর্ণ, সম্পন্ন আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। ফেসবুক মার্কেটিং এমন
একটি যোগাযোগ মাধ্যম যেটি ব্যবহার করে বড় বড় ব্র্যান্ড, বড় বড় কোম্পানি,
বিজনেসের বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট ও সেবা প্রচার-প্রচারণার উদ্দেশ্য পাশাপাশি সকল
ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মাঝে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট ও সেবা প্রচার-প্রচারণা এবং
বিক্রয় করাই হচ্ছে ফেসবুক মার্কেটিং।
সাধারণত ফেসবুক হচ্ছে অনলাইনের সবচেয়ে বৃহৎ প্ল্যাটফর্ম। সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং
একটি অনেক বড় সেক্টর, আর সেখানে বিভিন্ন ধরনের কাজ হয়, তার ভিতরে উল্লেখযোগ্য
কাজ হিসেবে অভিহিত করা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং কে। বর্তমান সময়ে অনলাইন
প্লাটফর্মে ব্যবসার পরিচালনা পাশাপাশি প্রসারের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিকল্প
আর কিছুই হতে পারে না। ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি বৃহৎ শাখা হচ্ছে ফেসবুক
মার্কেটিং।
যেটি ব্যবহার করে মানুষ তাদের প্রোডাক্ট ও সেবা বিক্রয় করে। বর্তমান সময়ে
বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ড, তাদের নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম রয়েছে এবং
সেটি তারা ব্যবহার করছে। বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বে ফেসবুক প্রায় ৩ বিলিয়ন মানুষ
ব্যবহার করছেন। আর এই জন্যই এতো ফেসবুক ব্যবহারকারী থাকার কারণে ব্যবসা
প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিগত উদ্যোগের জন্য বিভিন্ন ধরনের টার্গেটের বিজ্ঞাপন সুবিধা
খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুক আইডি হ্যাক থেকে বাঁচার উপায় কি?
যেসব ব্যক্তিরা তারা তাদের প্রোডাক্টের প্রচার এবং প্রসার বাড়ানোর জন্য তারা
ফেসবুক মার্কেটিং ব্যবহার করে। বর্তমান সময়ে ফেসবুক মার্কেটিং এর চাহিদা অনেক।
কেননা অল্প খরচে সাশ্রয়ী ও কার্যকারী উপায়ে ফেসবুক মার্কেটিং খুবই সহজে করা
যায়। ফেসবুক মার্কেটিং হলো এমন একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে এই ব্যবসা গুলো করার ফলে
গ্রাহকদের সাথে একটি সুসম্পর্ক তৈরি হয়। এই প্রোডাক্টগুলো কেনার পর গ্রাহক যে
রিভিউ গুলো দেয়, তার মাধ্যমে দিন দিন ব্যবসার মান আরো উন্নত হয়।
বর্তমান সময়ে ছোট থেকে বড় সকল ব্র্যান্ড, সকল ব্যবসা গুলো অনলাইনে মার্কেটিং এর
মাধ্যমে করার ঝোঁক আরও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা বা ব্রান্ডের
বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট বা সেবা ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে অনেক প্রসারিত করা
হচ্ছে। ডিজিটাল মার্কেটের ফেসবুক মার্কেটিং আপনি যদি সফলভাবে করতে চান,
তাহলে আপনাকে অবশ্যই টার্গেট অডিয়েন্স পাশাপাশি লোকেশন এই বিষয়গুলোর সম্পর্কে
আপনাকে বিস্তারিতভাবে জানতে হবে। এছাড়াও যাদের বাসায় কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ
নেই, তারা মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারবেন কিনা, সেটাও আপনাদের আজকের
এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানাবো। ফেসবুক মার্কেটিং এর সকল বিষয় সম্পর্কে জানার
জন্য কোন অংশ স্কিপ না করে, সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ফেসবুক মার্কেটিং কত প্রকার ও কী কী?
সাধারণত কোন ব্যবসা বা মার্কেটিং শুরু করার আগে অবশ্যই আমাদের জেনে নিতে হবে
ফেসবুক মার্কেটিং কত প্রকার ও কি কি? সেই সকল বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে
হবে। ফেসবুক সকলের কাছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে পরিচিত হলেও এই তথ্য
প্রযুক্তির যুগে বর্তমান সময়ে এটি একটি জনপ্রিয় ব্যবসায়ী প্ল্যাটফর্ম হিসেবে
দারুন জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্যবসায়ীদের কাছে।গত ২২ সালে
ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ৩ বিলিয়ন ছিল।
আর বর্তমান সময়ে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে।সাধারণত
ফেসবুক যেমন একটি জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম ঠিক তেমনি এটি প্লাটফর্ম কে ব্যবহারকরে
মানুষ ব্যবসার প্রচার এবং প্রচার বিস্তার লাভ করছে। সাধারণত বর্তমান সময়ে একজন
ফেসবুক মার্কেটার ৫ ভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করে থাকে। মূলত আমরা তাহলে এখন বলতে
পারি ফেসবুক মার্কেটিং পাঁচ প্রকার।
ফেসবুক মার্কেটিং ৫ প্রকারঃ
- অর্গানিক পোস্টিং।
- পেইড বিজ্ঞাপন।
- লাইভ ভিডিও মার্কেটিং।
- ফেসবুক গ্রুপ মার্কেটিং।
- ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং।
ফেসবুক মার্কেটিং a to z
আজকের এই আর্টিকেলটির মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে ফেসবুক মার্কেটিং। ফেসবুক মার্কেটিং
বলতে কী বোঝায়? মোবাইলে ফেসবুক মার্কেটিং করা যাবে কিনা? আজকের এই আর্টিকেলটির
মাধ্যমে ফেসবুক মার্কেটিং a to z বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করার চেষ্টা করব। ফেসবুক
মার্কেটিং a to z জানার জন্য আর্টিকেলটি কোন অংশ স্কিপ না করে সম্পূর্ণ
আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আমরা ইতিমধ্যেই ফেসবুক মার্কেটিং ৫ ভাবে করা যায় সেটা বিস্তারিত জানতে পেরেছি।
তাহলে এখানে একটি বিষয় পরিষ্কার যে ফেসবুক মার্কেটিং মূলত ৫ ভাবে করা যায়। আপনি
যদি ৫ ভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করেন, তাহলে আপনার প্রোডাক্টগুলো অবশ্যই সঠিক
গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে যাবেন। বর্তমান সময়ে একজন ডিজিটাল মার্কেটার ৫ ভাবে ফেসবুক
মার্কেটিং করে, বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট এর প্রচার ও সেবা করতে চাই, তাহলে অবশ্যই
ফেসবুক মার্কেটিং ৫ ধরনের রয়েছে সেই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জ্ঞান অর্জন করতে
হবে।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ Facebook মার্কেটিং করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন।
তাই জন্য আপনিও যদি আপনার ব্যবসাকে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরতে চান বা
রিপ্রেজেন্ট করতে চান কিংবা আপনার ব্যবসার সুনাম এবং প্রসারন বৃদ্ধি করতে চান,
তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে বেস্ট অপশন হবে ফেসবুক মার্কেটিং। কেননা ফেসবুক
মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসাকে সফলতার শিখরে নিয়ে যেতে পারবেন। তাহলে
চলুন জেনে নেওয়া যাক ফেসবুক মার্কেটিং a to z বিষয়টি লক্ষ্য রেখে ফেসবুক
মার্কেটিং ৫ ভাবে করা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে নিচে আলোচনা করা হলো।
অর্গানিক পোস্টিং
সাধারণত ফেসবুক পেজে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট পোস্ট করার ফলে, অর্গানিক কনটেন্ট,
ইন্টারেকশন এবং এনগেজমেন্ট এই বিষয়গুলোকে বিবেচিত করা হয়। আবার ফ্রি ফেসবুক
মার্কেটিংকে অর্গানিক পোস্টিং হিসেবেও ধরা হয়। ধরুন যে, আপনি কোন প্রোডাক্ট অথবা
সার্ভিস এর ফেসবুক মার্কেটিং করতে চাচ্ছেন, তাহলে প্রথমে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের
প্রোডাক্ট এর গ্রুপে অ্যাড হতে হবে এবং সেই গ্রুপে নিয়মিত প্রোডাক্ট ও সার্ভিস
বিক্রয় এবং প্রচার-প্রচারণার জন্য নিয়মিত পোস্ট করতে হবে।
তাহলে আপনার প্রোডাক্টের প্রচার-প্রচারণা এবং বিক্রয় উভয় কাজ হয়ে থাকবে।
সাধারণত এই বিষয়গুলো অর্গানিক পোস্টিং এর মধ্যেই আসে। মূলত অর্গানিক পোস্টিং এর
মাধ্যমে প্রোডাক্ট সেল করার বিষয়টি খুব একটা জনপ্রিয় না। বর্তমান সময়ে লক্ষ্য
করলে দেখা যাচ্ছে, এর ফলাফল খুব একটা ভালো না। তাইতো ফেসবুক কর্তৃপক্ষ টার্মস
এন্ড কন্ডিশন গুলো চেঞ্জ করার পরিবর্তে,
বর্তমান সময়ে পেইড বিজ্ঞাপন ছাড়া অর্গানিক পোস্টিং এর মাধ্যমে খুবই অল্প সংখ্যক
ক্রিয়েটাররা তারা তাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে পারছেন। মূলত যারা নতুন ব্যবসায়ী
তাদের ক্ষেত্রে অর্গানিক পোস্টিং এর মাধ্যমে ব্যবসা করাটা খুবইকষ্টসাধ্য। সাধারণ
ফেসবুক ফলোয়ার হচ্ছে অর্গানিক পোস্টিং এর মূল মন্ত্র। আপনি কিভাবে ফেসবুক
মার্কেটিং করবেন এই বিষয়টি অনেকটা ফেসবুক পেজের লিগ্যাল ফলোয়ারদের উপর অনেকটাই
নির্ভর করে।
পেইড বিজ্ঞাপন
মূলত পেইড বিজ্ঞাপনের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে ফেসবুক অ্যাড,বুস্টেড পোস্ট,
রিটার্গেটিং পোস্ট। সাধারণত ফেসবুক বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের মাধ্যমে কোনো
নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট গ্রাহকদের কাছে পৌঁছানোর উদ্দেশ্যে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করানো
হলো ফেসবুক অ্যাড। সাধারণত ফেসবুকে আপনার করা পোস্টে অর্থ প্রদান করে, আরোও বেশি
মানুষের নিকট পৌঁছানোর জন্য প্রমোট করাই হচ্ছে বুস্টেড পোস্ট। ধরুন যে, আপনি
আপনার ফেসবুক পেজে আগে একবার অলরেডি ইন্টারেক্ট করেছে,
পুনরায় তাদেরকে টার্গেট করে,আবার বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করানোই হচ্ছে রিটার্গেটিং
অ্যাড। অর্গানিক পোস্টে যেমন অডিয়েন্স এর কাছে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস পৌঁছানোর
জন্য কোনরকম টাকা খরচের প্রয়োজন হয় না। ঠিক তেমনি পেইড বিজ্ঞাপন প্রদর্শন
করানোর জন্য প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে টাকা খরচ হয়। বর্তমান সময়ে যে সকল
ব্যবসায়ীরা নতুন তারা তাদের ব্যবসার প্রচার ও প্রসার এবং বিক্রয় বাড়ানোর জন্য
পেজে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করানোর মাধ্যম হচ্ছে সেরা মাধ্যম।
লাইভ ভিডিও মার্কেটিং
সরাসরি সম্প্রচারের জন্য এবং গ্রাহকদের চাহিদা বোঝার জন্য, মানে তারা কি ধরনের
প্রোডাক্ট পছন্দ করে, পাশাপাশি লাইভে গ্রাহক বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করে থাকেন, সেই
সকল প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়ার জন্যই মূলত লাইভ ভিডিও মার্কেটিং করা হয়।
প্রতিদিন নিয়মিত লাইভ ভিডিও মার্কেটিং করার ফলে আপনার পেজের প্রোডাক্ট ও সেবার
প্রতি গ্রাহকদের বিশ্বস্ততা বৃদ্ধি পাবে। ফলে আপনার পেজের প্রোডাক্টের বিক্রয়
বেশি হবে। এতে করে আবার আপনার ব্যবসার প্রচার এবং প্রসার উভয় বৃদ্ধি পাবে।
ফেসবুক গ্রুপ মার্কেটিং
আপনার যদি একটি ফেসবুক গ্রুপ থেকে থাকেন, তাহলে আপনি নিয়মিত আপনার ফেসবুক গ্রুপে
পোস্ট করে মার্কেটিং করতে পারবেন। সাধারণত আপনি কোন নির্দিষ্ট বিষয় এর উপর
ভিত্তি করে কমিউনিটি বিল্ডআপ করতে সক্ষম হবেন।
ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং
বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে হাজার হাজার ইনফ্লুয়েন্সার রয়েছেন।
ইনফ্লুয়েন্সারদের ফ্যান ফলোয়ারও প্রচুর পরিমাণে রয়েছেন। আপনারা যদি আপনাদের
ব্যবসার প্রসারন ঘটাতে চান, তাহলে বড় বড় ইনফ্লুয়েন্সারদের দিয়ে আপনার
প্রোডাক্ট এর মার্কেটিং করাতে পারেন। তবে ইনফ্লুয়েন্সারদের মার্কেটিং করিয়ে
নেওয়ার বিপরীতে আপনাকে তাদের অবশ্যই পারিশ্রমিক দিতে হবে।
ফেসবুক মার্কেটিং কেন শিখবেন?
বর্তমান সময়ে ফেসবুক মার্কেটিং খুবই ডিমান্ডেবল। কারণ সারাবিশ্বের প্রায়
অধিকাংশ মানুষই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকে। ফেসবুক বর্তমানে সারা বিশ্বে সবচাইতে
জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম হওয়ার কারণে এখানে যে কোন বিষয়ে খুব সহজেই প্রচার করা
যায়। ফেসবুকের ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনেক হওয়ার কারণে ফেসবুক মার্কেটিং করে এখান
থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যায় এবং খুব অল্পদিনেই স্বাবলম্বী হওয়া
যায়।
ফেসবুক মার্কেটিং করতে গেলে খুব একটা কষ্ট করতে হয় না আবার এটি খুব কঠিন বিষয়ও
না। এছাড়াও Facebook মার্কেটিং শিখে রাখলে এখানে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা সহ আরো
অন্যান্য বিজ্ঞাপন গুলো সারা বিশ্বে বসবাসরত বিভিন্ন মানুষের কাছে খুব সহজেই
মানুষের কাছে পৌঁছানো যায়। এজন্যই মূলত যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে এবং
নিজেকে আরো এগিয়ে নিতে ফেসবুক মার্কেটিং অবশ্যই শিখা দরকার।
মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং
বর্তমান সময়ে হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে খুব সহজেই ফেসবুক মার্কেটিং করা যায়।
আপনার কাছে যদি কোন কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপ না ও থাকে তাও আপনি আপনার হাতে থাকা
ফোন দিয়েই ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারবেন। আপনি খুব সহজে ফেসবুক মার্কেটিং এর
মাধ্যমে আপনার ব্যবসার দ্রুত প্রসারণ ঘরাতে পারবেন। ধরুন, আপনার একটি ব্যবসা
প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
কোন কারনে প্রতিষ্ঠানে যেতে পারছেন না, সেক্ষেত্রে আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে খুব
সহজেই ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন। আর এই জন্য আপনার প্রয়োজন একটি স্মার্টফোন।
ফেসবুক মার্কেটিং করার জন্য প্রথমে আপনার ফেসবুক অ্যাপ প্রয়োজন পড়বে। ফেসবুক
অ্যাপ এ আপনি আপনার পেজটি প্রথমে লগইন করবেন। তারপর আপনার প্রোডাক্টের নতুন নতুন
কনটেন্ট ক্রিয়েট করবেন। কনটেন্ট গুলো এমন হবে, যেন গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী
গ্রাহকের আকর্ষণ বৃদ্ধি পায়।
এছাড়াও নিয়মিত নতুন নতুন পোস্ট করবেন আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্টের।
আর আপনি কিছু ভিডিও তৈরি করবেন সেগুলো এডিট করার জন্য প্লে স্টোরে বিভিন্ন ধরনের
অ্যাপস পেয়ে যাবেন, সেগুলো ইন্সটল করে আপনি এডিট করতে পারেন। সেই অ্যাপ গুলো
দিয়ে আপনারা খুব সহজেই আপনাদের ভিডিওগুলো এডিট করতে পারবেন। এছাড়াও গ্রাহকদের
সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য রয়েছে মেসেঞ্জার অ্যাপ।
মেসেঞ্জার অ্যাপের মাধ্যমে আপনারা গ্রাহকদের সাথে প্রোডাক্ট বিক্রয় কিংবা
গ্রাহকের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। আর বর্তমান সময়ে ফেসবুক
মার্কেটিংকে সহজ করে দিচ্ছে হাতে থাকা স্মার্টফোন। মোবাইলের মাধ্যমে আপনি
গ্রাহকদের সাথে লাইভ ও করতে পারবেন। গ্রাহকদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করার একমাত্র
মাধ্যম হচ্ছে সরাসরি লাইভ সম্প্রসারণ। এছাড়া আপনি আপনার প্রোডাক্টের লাইভ ভিডিওর
মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে সেল করতে পারবেন।
লাইভ ভিডিওর মাধ্যমে গ্রাহকদের প্রশ্নের সরাসরি উত্তরও দিতে পারবেন। তাদের সাথে
প্রোডাক্ট বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা করতে পারবেন। সম্মানিত পাঠক, মোবাইল ফোন
দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং এর সুবিধা অপরিসীম। আপনারা যে কোন জায়গাতে অবস্থান করে
খুব সহজেই আপনার ব্যবসার প্রচারণা চালিয়ে যেতে পারবেন। এছাড়াও আপনার ব্যবসা
সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট,বিভিন্ন ধরনের আপডেট, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যে
কোন জায়গায় অবস্থান করে পরিচালনা করতে পারবেন।
ফেসবুক মার্কেটিং এর কৌশল কি কি?
অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে ফেসবুক মার্কেটিংয়ের কৌশল গুলো কি কি? সাধারণত ফেসবুক
মার্কেটিং হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি বড় প্ল্যাটফর্ম, যা ব্যবহার করে
ব্যক্তি তাদের ব্যবসার বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট বা সেবা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছায়।
বর্তমান সময়ে ফেসবুক মার্কেটিং করে সফলতা অর্জন করার জন্য কিছু কৌশল অবলম্বন
করতে হয়। সেই কৌশল গুলো যদি মেনে চলতে পারেন, তাহলে দ্রুত ব্যবসার প্রসারণ
বৃদ্ধি পাবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ফেসবুক মার্কেটিং এর কৌশলগুলো নিচে
উল্লেখ করা হলো।
- আকর্ষণীয় ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবেঃ আপনাকে আপনার ফেসবুক পেজটি এমন ভাবে তৈরি করতে হবে সাজিয়ে গুছিয়ে, যেন গ্রাহকদের আপনার ফেসবুক পেজের প্রতি আকর্ষণ তৈরি হয় এবং চাহিদা বৃদ্ধি পায়। তাই জন্য আপনি আপনার ফেসবুক পেজ সবসময় পরিপাটি রাখুন।
- টার্গেটেড বিজ্ঞাপনঃ আপনার ব্যবসার প্রসারণ বৃদ্ধির জন্য গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী প্রোডাক্ট এবং সেবা দেওয়া উচিত। কেননা আপনি যদি গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী প্রোডাক্ট দেন, তাহলে গ্রাহকদের আপনাদের প্রতি বিশ্বস্ততা পাশাপাশি আস্থা বৃদ্ধি পাবে। আর গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী বিজ্ঞাপন সিস্টেম করে এবং প্রোডাক্ট এর মান অনুযায়ী অডিয়েন্সদের টার্গেট করা উচিত।
- নিয়মিত পোস্ট করাঃ আপনার ব্যবসার প্রসারণের জন্য প্রতিদিন নিয়মিত নতুন নতুন কনটেন্ট পোস্ট করতে হবে। ফলে আপনার সাথে আপনার ফলোয়ারদের সুসম্পর্ক তৈরি হবে। এছাড়াও আপনি ইন্টারেক্টিভ লাইভ ভিডিও, বিভিন্ন ধরনের মজার মজার কুইজ সেকশন এর মাধ্যমে গ্রাহকদের সাথে সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবেন।
- প্রোডাক্ট এর উপর ডিসকাউন্ট দেওয়াঃ প্রতিমাসে কিছু নির্দিষ্ট প্রোডাক্টের উপর দুই থেকে তিনবার ডিসকাউন্ট দিতে পারেন। তাহলে গ্রাহকদের আকর্ষণ বৃদ্ধি পাবে।
- ফেসবুক গ্রুপ ব্যবহারঃ সাধারণত আপনারা গ্রাহকদের চাহিদার উপর ভিত্তি করে একটি ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করতে পারেন। আর সেখানে আপনারা সব সময় সক্রিয় থাকতে পারেন। তাহলে গ্রাহকরা কোন কোন প্রোডাক্ট পছন্দ করছে? কোন কোন সেবা গুলো পছন্দ করছে? তাহলে আপনারা ভালো বুঝতে পারবেন।
- আকর্ষণীয় ও মানসম্পন্ন প্রোডাক্টঃ যখন আপনি আপনার প্রোডাক্টের কনটেন্টগুলো তৈরি করবেন, তখন অবশ্যই সেই কনটেন্টগুলো আকর্ষণীয় ও মানসম্মত হতে হবে। তাহলে আপনারা গ্রাহকদের আগ্রহ ধরে রাখতে সক্ষম হবেন।
- ফেসবুক ইনসাইড ব্যবহারঃ ফেসবুক ইনসাইড ব্যবহার করে আপনি আপনার পোষ্টের কার্যকারিতা সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করবেন এবং গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী প্রোডাক্ট এর মান আরো কিভাবে ভালো করা যায় সেই বিষয়ে লক্ষ্য রাখবেন।
ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স
সাধারণত ফেসবুক মার্কেটিং বিষয়,কেউ যদি বিস্তারিতভাবে জানতে চান, অর্থাৎ কিভাবে
একজন ভালো ফেসবুক মার্কেটার হওয়া যাবে,তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে ফেসবুক
মার্কেটিং কোর্স করতে হবে। আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে ফেসবুক
মার্কেটিং খুব সহজেই শিখতে পারবেন। ফেসবুক মার্কেটিং শেখার জন্য প্রথমে আপনাকে
ভালো একটি আইটি সেন্টারের খোঁজ করতে হবে।
এছাড়াও আপনি ফেসবুক মার্কেটিং এর বিভিন্ন ধরনের ভিডিও পেয়ে যাবেন ইউটিউবে।
কিন্তু ইউটিউবে ভিডিও পেলেও আপনি পুরোপুরি ফেসবুক মার্কেটিং ইউটিউব ভিডিও থেকে
শিখতে পারবেন না। ফেসবুক মার্কেটিং বিষয়ে কিছুটা ধারণা পাবেন। এছাড়াও অনেক
ভুয়া আইটি সেন্টার রয়েছে যারা নিজেই ভালোভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করে আয় করতে
পারে না, কিন্তু মানুষকে শেখায়।
অনেক মানুষের কাছ থেকে মিথ্যা বলে টাকা হাতিয়ে নেই। তাই এই সেন্টারগুলো থেকে
সাবধান থাকবেন। আপনি যেখানে ফেসবুক মার্কেটিং শিখবেন সেখানে ভালোভাবে খোঁজখবর
নিয়ে ভর্তি হবেন। সাধারণত ৩-৪ মাস মেয়াদী ফেসবুক মার্কেটিং এর কোর্স হয়ে থাকে।
এছাড়াও আপনি অনলাইনের মাধ্যমে ভালো মানের আইটি সেন্টার থেকেও কোর্স ক্রয় করতে
পারবেন।
আবার আপনি যদি একজন ভালো মানের ফেসবুক মার্কেটারের কাছ থেকে ফেসবুক মার্কেটিং
শিখতে পারেন, তাহলে আপনি একজন এক্সপার্ট ডিজিটাল মার্কেটার অথবা দক্ষ ফেসবুক
মার্কেটার হতে পারবেন। বর্তমান সময়ে খুবই ভালোভাবে ফেসবুক মার্কেটিং
ছাত্র-ছাত্রীদের শিখিয়ে দিচ্ছে 10 Minute School,Ordinary IT,CBA IT, প্রিয়
পাঠক, আপনারা যদি চান, তাহলে এই ভালো মানের আইটি সেন্টারগুলো থেকে ফেসবুক
মার্কেটিং শিখতে পারেন।
লেখকের ইতি কথাঃ ফেসবুক মার্কেটিং a to z - মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল
সম্মানিত পাঠক, আশা করি উপরোক্ত আলোচনা গুলো থেকে ফেসবুক মার্কেটিং a to z -
মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল এ বিষয় সম্পর্কে পুরোপুরি
বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। সারাবিশ্বে বর্তমান সময়ে মানুষ ফেসবুক মার্কেটিং
শিখে নিজ ঘরে বসে থেকেই একটু বুদ্ধি খাটিয়ে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে।
ফেসবুক মার্কেটিং করে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে খুব স্বল্প পরিশ্রমের মাধ্যমে প্রচুর
পরিমাণে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। তবে এ বিষয়ে আপনাকে স্পষ্ট ধারণা রাখতে
হবে।
তাই ফেসবুক মার্কেটিং a to z - মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল এই
আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ে উল্লেখিত বিষয়গুলো জেনে নিলে আপনি খুব সহজেই ফেসবুক
মার্কেটিং করে দ্রুত সময়ে সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছাতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনি
যদি ফেসবুক মার্কেটিং করে আপনার অবস্থানকে পরিবর্তন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে
ফেসবুক মার্কেটিং a to z - মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল এই
আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে আপনি খুব দ্রুতই সফলতা অর্জন করতে
সক্ষম হবেন।
সম্মানিত পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থেকে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগের সাথে
পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের তথ্যবহুল
কার্যকরী ও উপকারী আর্টিকেল নিয়মিত পোস্ট করে থাকি। তাই আপনি যদি এ ধরনের আরও
তথ্যবহুল ও উপকারী সব আর্টিকেল পড়তে চান, তাহলে অবশ্যই এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত
ফলো করুন। সাথে সাথে এ আর্টিকেলটি পরে ভালো লাগলে আপনার নিকট আত্মীয়,
বন্ধু-বান্ধব ও পরিবার-পরিজনদের কাছে তাদের উপকারার্থে শেয়ার করে দিন।
যেন তারা ফেসবুক মার্কেটিং a to z - মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল এ
বিষয় সম্পর্কে পুরোপুরি ভালোভাবে জেনে নিতে পারে। ফেসবুক মার্কেটিং a to z -
মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল এ বিষয় সম্পর্কে আপনার যদি কোন
গুরুত্বপূর্ণ মতামত বা প্রশ্ন থাকে, তাহলে অবশ্যই নিচে দেওয়া মতামত বক্সে কমেন্ট
করতে ভুলবেন না। আবার আপনাদের সাথে কথা হবে নতুন কোন আর্টিকেল নিয়ে ততক্ষণ
পর্যন্ত নিরাপদ ও সুস্থ থাকুন।
কনফিডেন্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url