এসইও (SEO) কি এসইও তে কাজের ধাপ কয়টি ও কি কি? - Seo করে কত টাকা আয় করা যায়?
আপনি কি এসইও (SEO) শিখে কিভাবে কাজ করতে হয় তা জেনে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ দিয়ে
এসইও (SEO) করে নিজের ঘরে বসে থেকে স্বল্প পরিশ্রমের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা
ইনকাম করতে চান? তাহলে আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই। কারণ আজকে আমাদের এই
আর্টিকেলটির মূল আলোচনায় হচ্ছে এসইও (SEO) কি এসইও তে কাজের ধাপ কয়টি ও কি কি? -
Seo করে কত টাকা আয় করা যায়? সেই সম্পর্কে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যবহুল ও
প্রয়োজনীয় আলোচনা করা হবে। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক!
আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটির মাধ্যমে এসইও (SEO) কি এসইও তে কাজের ধাপ
কয়টি ও কি কি? - Seo করে কত টাকা আয় করা যায়? এ বিষয় সম্পর্কে এমন কিছু ইউনিক
ও কার্যকরী তথ্য সম্পর্কে জানাবো, যেগুলিকে কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজেই
কম্পিউটার বা ল্যাপটপ দিয়ে এসইও (SEO) করে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে
পারবেন। আপনি কি আলোচ্য বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো জানতে চান, তাহলে
আজকের এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্যই। এসইও (SEO) কি এসইও তে কাজের ধাপ
কয়টি ও কি কি? - Seo করে কত টাকা আয় করা যায়? এই আর্টিকেলটির সম্পূর্ণ মনোযোগ
সহকারে পড়ুন। তাহলে আশা করি আলোচ্য বিষয়ে বিস্তারিতভাবে নির্ভুল সব তথ্য গুলো
জানতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ!
পেজ সূচিপত্রঃ
.
ভুমিকা
সারাবিশ্বে বর্তমান সময়ে মানুষ অনলাইন মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে এসইও (SEO) করে নিজ
ঘরে বসে থেকেই একটু বুদ্ধি খাটিয়ে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে। এসইও (SEO) হলো
বর্তমান সময়ে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করার সব থেকে জনপ্রিয় মাধ্যম। তাই
সারাবিশ্বে বর্তমান সময়ে মানুষ এসইও (SEO) শিখে অনেক মানুষই এটিকে তাদের পেশা
হিসেবে গ্রহন করে আয়ের অন্যতম উৎস বানিয়ে নিয়েছে।
তাই আপনিও যদি অন্যের গোলামী না করেই নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী মুক্ত পেশাজীবী হিসাবে
এসইও (SEO) শিখে ঘরে বসে থেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করে নিজেকে স্বাবলম্বী করতে
চান, তাহলে অবশ্যই আপনাকে এসইও (SEO) কি এসইও তে কাজের ধাপ কয়টি ও কি কি? - Seo
করে কত টাকা আয় করা যায়? এ বিষয়ে পুরোপুরি ধারণা রাখতে হবে। তাই আজকের এই
আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন এসইও
(SEO) কি এসইও তে কাজের ধাপ কয়টি ও কি কি? - Seo করে কত টাকা আয় করা যায়? এ
বিষয় সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ অনলাইন মার্কেটিং কি? - অনলাইন মার্কেটিং কিভাবে করব? - অনলাইন মার্কেটিং
করার সেরা ১০টি কৌশল
এছাড়াও এসইও (SEO) কি? SEO শিখতে কি কি লাগে? Seo করে কত টাকা আয় করা যায়?
এসইও তে কাজের ধাপ কয়টি ও কি কি? সার্চ ইঞ্জিন এবং সার্চ ইঞ্জিনের প্রক্রিয়া
(Search Engine), কিওয়ার্ড রিসার্চ (Keyword Research), অন পেজ এসইও (On Page
SEO), অফ পেজ এসইও (Off Page SEO), টেকনিক্যাল এসইও (Technical SEO), এসইও টুলস
এর ব্যবহার, Seo শিখে কিভাবে আয় করবো?
গুগল অ্যাডসেন্স, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, লোকাল মার্কেট, এসইও ক্যারিয়ার এবং
এসইও এর ভবিষ্যৎ কেমন? কোন ধরনের seo বেআইনি? এ বিষয়গুলো সম্পর্কেও বিস্তারিত
জানতে পারবেন। তাই আপনি যদি এসইও (SEO) কি এসইও তে কাজের ধাপ কয়টি ও কি কি? -
Seo করে কত টাকা আয় করা যায়? সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি
আপনার জন্য খুবই কার্যকরী।
এসইও (SEO) কি?
এসইও (SEO) এর পূর্ণরূপ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine
Optimization)। মূলত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনকে সংক্ষেপে (SEO) বলা হয়। সাধারণত
বর্তমান সময়ে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ট্রেন্ডিং টপিক্স। মূলত ওয়েবসাইটে
ভিজিটরের সংখ্যা বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই ওয়েবসাইটকে অপটিমাইজ করা হয়। এসইও (SEO)
হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি, যা একজন এসইও এক্সপার্ট অনুসরণ করে তার ওয়েবসাইটের সকল
কনটেন্ট গুলোকে,
পাঠকরা যে কনটেন্ট গুলো পছন্দ করে পাঠকের চাহিদা অনুযায়ী সার্চ করার সাথে সাথে
প্রথম দিকে রাঙ্ক করে আর মূলত এটি হচ্ছে এসইও (SEO)। উদাহরণস্বরূপ ধরুন যে, আপনি
কোন একটি বিষয়ে সম্পর্কে জানেন না, ঐ বিষয়টি জানার জন্য আপনি গুগলে সার্চ করলেন
সার্চ করার সাথে সাথে দেখবেন একসাথে অনেকগুলো ওয়েবসাইট শো করবে,অনেকগুলো
ওয়েবসাইটের তালিকা চলে আসবে,
আর এই ওয়েবসাইট গুলোর ভিতরে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, যারা গুগলের সাথে টাকা
বিনিয়োগের মাধ্যমে অ্যাড ক্যাম্পেইন স্পন্সারড হিসেবে google এ ওয়েবসাইট গুলোর
তালিকায় অবস্থান করে। আর সেই ওয়েবসাইট গুলোই মূলত আপনার সামনে আগে শো করবে, আর
এটাই হচ্ছে এসইও (SEO) তালিকার শীর্ষে নিয়ে আসা। এছাড়াও দেখবেন আমরা যখন গুগলে
কোন একটি বিষয়ে সার্চ দিই,
তখন আমাদের সামনে একটি রেজাল্ট পেজ প্রদর্শিত হয় আর এই রেজাল্ট পেজ প্রদর্শিত
হওয়ার প্রক্রিয়াকে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজ বলা হয় (Search Engine Result
Page)। মূলত আপনি যদি সার্চ ইঞ্জিন পেজের উপরের দিকে অবস্থান করতে চান, তাহলে
অবশ্যই এসইও (SEO) এর কাজগুলো ভালোভাবে শিখে,দক্ষতা অর্জন করে, তারপর এপ্লাই করতে
হবে। ওয়েবসাইটে অপটিমাইজেশনের এর কাজগুলো সব ঠিকঠাক থাকলে,
গুগলে ওয়েবসাইট প্রথম দিকে শো করে, আর যে ওয়েবসাইটগুলো প্রথম দিকে শো করে, সেই
ওয়েবসাইট গুলো থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্টের প্রচার-প্রচারণা পাশাপাশি বিক্রয়
সবচেয়ে বেশি পরিমাণে হয়। বর্তমান সময়ে প্রতিদিন হাজার হাজার ওয়েবসাইট
ক্রিয়েট হচ্ছে পাশাপাশি সেই ওয়েবসাইট গুলোতে কনটেন্ট নিয়মিত পাবলিস্টও হচ্ছে।
বর্তমান সময়ে এসইও (SEO) এতো গুরুত্বপূর্ণ যে এসইও (SEO) কে ডিজিটাল মার্কেটিং
এর মূল হাতিয়ার বলা হয়।
আপনি অনলাইন প্লাটফর্মে যে বিষয় নিয়েই কাজ করেন না কেন? আপনাকে প্রথমে আগে এসইও
(SEO) এক্সপার্ট হতে হবে। অনলাইন প্লাটফর্মে একজন মার্কেটারকে ভালো ভালো কাজ করতে
হলে,তাকে অবশ্যই ইউনিক ও কার্যকরী কৌশল গুলো এসইও (SEO) তে প্রয়োগ করতে হবে। আর
দেখবেন যখন আপনার ওয়েবসাইটের এসইও করা ঠিক থাকবে, তখন লক্ষ লক্ষ ওয়েবসাইটের
ভিড়ে আপনার ওয়েবসাইটটি গুগলে আগে শো করবে।
SEO শিখতে কি কি লাগে?
Google SEO শিখে আয় করতে কেনা চাই? সবাই চাই। সাধারণত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
এর মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনে ওয়েবসাইটের কনটেন্ট গুলো সবার শীর্ষে আনার জন্যই মূলত
কাজ করা হয়। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে গুগল থেকে অর্গানিক
উপায়ে ভিজিটর বৃদ্ধি করা। আপনি যেহেতু অনলাইন প্লাটফর্মে ইন্টারনেট ভিত্তিক কাজ
করতে চাচ্ছেন, সেই ক্ষেত্রে আপনার কাজ করার জন্য একটি ভাল মানের কম্পিউটার অথবা
ল্যাপটপ প্রয়োজন।
মোবাইল দিয়ে এসইও এর কাজ কমপ্লিট করা কোনোভাবে সম্ভব নয়। এসইও করার জন্য একটি
ভালো মানের কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপের প্রয়োজন। কিন্তু আপনি যদি ভিডিও ইউটিউবে
ছাড়েন সেক্ষেত্রে মোবাইল দিয়ে এসইও করতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি আপনার
ওয়েবসাইটে যে সকল আর্টিকেল পাবলিস্ট করেছেন সেই আর্টিকেলগুলোতে এসইও করতে যান,
তাহলে সে ক্ষেত্রে ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারের প্রয়োজন পড়বে।
এছাড়াও মাউস, কিবোর্ড, মাইক্রোফোন, মনিটর, হার্ডডিক্স এগুলো অবশ্যই লাগবে।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেটা হচ্ছে এসইও এর কাজ করার জন্য মিনিমাম ৮-১০ ঘন্টা
কাজ করার মন মানসিকতা তৈরি করতে হবে। স্ট্যান্ডার্ড একটি Core i3 বর্তমান সময়ে
কোন জেনারেশনের কম্পিউটার হলে আপনি খুব সহজেই এসইও এর কাজ করতে পারবেন? নিচে এসইও
(SEO) করার জন্য একটি আদর্শ ডিভাইসের কনফিগারেশন নিচে উল্লেখ করা হলো।
ক্রমিক নং | কনফিগারশন | মানসম্মত ডিভাইস | নূন্যতম যা থাকা দরকার |
---|---|---|---|
০১ | প্রসেসর | Core i3, 6th Gen বা এর চাইতে আরো বেশী হলেও ভাল। | Core i3, 3rd Gen থাকতেই হবে। |
০২ | RAM | 8 GB RAM বা এর চাইতে আরো বেশী হলেও ভাল। | 4 GB RAM থাকতেই হবে। |
০৩ | ইন্টারনেট স্পীড | 5 এমবিপিএস বা এর চাইতে আরো বেশী হলেও ভাল। | ১ এমবিপিএস থাকতেই হবে। |
০৪ | হার্ডডিস্ক | ১২০ SSD বা এর চাইতে আরো বেশী হলেও ভাল। | 500 GB HDD থাকতেই হবে। |
০৫ | মনিটর | 18' Inchi বা এর চাইতে আরো বেশী হলেও ভাল। | 14' Inchi হতেই হবে। |
০৬ | Keyboard, Mouse | মোটামুটি ভালমানের হলেই হবে। | Keyboard, Mouse হলেই হল। |
০৭ | বাজেট | ৩০ হাজার থকে ৪০ হাজার টাকা হলে মোটামুটি হবে। | কমপক্ষে ২৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা লাগবেই। |
- এসইও করার জন্য ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপ যেটাই ব্যবহার করুন না কেন? কনফিগারেশন প্রায় একই রকম। কিন্তু আপনি যদি ডিভাইস হিসেবে একটি কম্পিউটার ব্যবহার করেন এসইও করার জন্য, তাহলে সেটা সবচেয়ে বেশি সুবিধাজনক হবে।
- আপনি যদি একজন প্রফেশনাল এসইও এক্সপার্ট হতে চান, তাহলে অবশ্যই আগে আপনাকে এসইও কিভাবে পরিচালনা করতে হয় সে সকল বিষয়ে আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
- যেহেতু ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজগুলো অনলাইনের মাধ্যমে করা হয়, সেক্ষেত্রে আপনার সার্চ ইঞ্জিন বিষয়ে অবশ্যই দক্ষতা অর্জন করা আবশ্যক। এছাড়াও আপনার ওয়েবসাইটে পোস্ট, পেজ, লিংক প্রভূতি পাশাপাশি কিভাবে আপনি গুগলে সঠিকভাবে সার্চ করবেন, সেই সকল বিষয়ে সঠিকভাবে ধারণা রাখতে হবে।
- আপনার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল পোস্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন এর প্রয়োজন, সেক্ষেত্রে আপনি ব্রাউজার থেকে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন, তাহলে বেশি সুবিধা পাবেন।
- Google Docs,Google Sheet,মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট এক্সেল এগুলো কিভাবে ব্যবহার করতে হয় সম্পর্কে জানতে হবে।
Seo করে কত টাকা আয় করা যায়?
ফ্রিল্যান্সিং এর যে কোন সেক্টরে আপনি কাজ করুন না কেন? সেখান থেকে আপনি কত টাকা
আয় করতে পারবেন এটা একটু বলা বেশ কঠিন। কেননা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরগুলোতে আপনি
যখন কাজ করতে যাবেন মূলত এই সেক্টরগুলোতে কোন নির্ধারিত বেতনের কথা উল্লেখ করা
থাকে না। এখানে মূলত আপনি আপনার কাজের দক্ষতা এবং আপনি কি পরিমান কাজ করছেন এটার
উপর নির্ভর করে প্রতি মাসে একটা হ্যান্ডসাম অ্যামাউন্ট আর্নিং করতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে আপনি যদি ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস গুলোকে লক্ষ্য করে এসইও
বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করেন, তাহলে সেক্ষেত্রে আপনার আয়ের পরিমাণটা কিছুটা কম হতে
পারে। এজন্য এসইও করে প্রচুর টাকা ইনকাম করার জন্য শুধু মার্কেটপ্লেস গুলোকে
টার্গেট করবেন না,বরং মার্কেটপ্লেসগুলোর বাইরে কাজ করবেন। তাহলে এই সেক্টর থেকে
ভালো পরিমাণে আয় করতে পারবেন।
আর তার জন্য আপনাদের মার্কেটপ্লেস এর পাশাপাশি আউট অফ মার্কেট সম্বন্ধেও ভালোভাবে
দক্ষতা অর্জন করা প্রয়োজন। একজন প্রফেশনাল এসইও মার্কেটার এর প্রতিমাসে একই রকম
ইনকাম হয় না, কোন মাসে বেশি আয়, তো কোন মাসে কম। কিন্তু আনুমানিকভাবে একজন এসইও
এক্সপার্ট প্রতিমাসে ৪০ থেকে কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন। আবার কেউ
কেউ এর থেকে অধিক ও ইনকাম করতে পারে। কিন্তু আপনার যদি কঠোর পরিশ্রম করার ইচ্ছা
থাকে,
তাহলে আপনি এই সেক্টরে খুব সহজেই কাজ করতে পারবেন। আর এসইও এর কাজগুলো করার জন্য
দক্ষতা এবং ধৈর্য উভয়েরই প্রয়োজন। প্রতিদিন আপনাকে এসইও এর পেছনে টানা ৬-৮
ঘন্টা সময় দেওয়ার মানসিকতা রাখতে হবে। তাহলে আপনি এসইও করে দক্ষতার পাশাপাশি
সফলতা পাবেন। আপনি যদি একজন দক্ষ এসইও এক্সপার্ট হতে পারেন, তাহলে আপনি
মার্কেটপ্লেস পাশাপাশি মার্কেটপ্লেসের বাইরে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম
করতে সক্ষম হবেন।
এসইও তে কাজের ধাপ কয়টি ও কি কি?
প্রিয় পাঠক, আজকের এই আর্টিকেলটির মূল বিষয়বস্তুই হচ্ছে এসইও কি? এসইও করতে কি
কি লাগে? এসইও করার মাধ্যমে কিভাবে আয় করতে পারবেন? এসইও করে কত টাকায় আয় করা
যায়? ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে। প্রিয় পাঠক, আপনি যদি এসইও সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে
জানতে চান, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কোন অংশ
স্কিপ না করে, সম্পন্ন আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে আপনি এসইও সম্পর্কে
বিস্তারিতভাবে অবগত হতে পারবেন। মূলত এসইও তে কাজের ধাপ চারটি। সেগুলো নিচে
উল্লেখ করা হলো।
সার্চ ইঞ্জিন এবং সার্চ ইঞ্জিনের প্রক্রিয়া (Search Engine)
আপনি যদি নতুন ফ্রিল্যান্সার কিংবা ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে থাকেন, বর্তমান সময়ে
এখন এসইও নিয়ে কাজ করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার জন্য যে বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ,
আপনার সামনে প্রথমে আসবে, সেটি হলো সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে? এই বিষয়ে
সম্পর্কে আপনাকে আগে ভালোভাবে পরিপূর্ণ দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আপনি যদি কোন ভালো
আইটি সেন্টার থেকে এসইও কাজের বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে চান, তাহলে সেক্ষেত্রে
সেখানকার গাইডার ও ট্রেনাররা আপনাকে সার্চ ইঞ্জিনের সকল বিষয় সম্পর্কে ট্রেনিং
দেবেন। প্রিয় পাঠক, কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন কাজ করে সেই সম্পর্কে নিচে জেনে নেওয়া
যাক।
- প্রদত্ত BOT বা ক্রলিং সার্চ ইঞ্জিনে ওয়েবপেজ গুলো স্ক্যান করা থেকে শুরু করে, সকল যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করে একসাথে আবদ্ধ করতে সাহায্য করেন। ক্রলিং প্রক্রিয়ায় BOT গুলো সার্চ ইঞ্জিনের নতুন নতুন আপডেট কনটেন্টগুলো সিলেক্ট করতে ব্যবহার করা হয়।
- সার্চ ইঞ্জিনের ক্রলিং করা সব ধরনের যাবতীয় তথ্য ডাটা বেজে সংরক্ষিত হয়ে থাকেন। মূলত এই প্রক্রিয়াকেই ইনডেক্সিং বলা হয়। ধরুন যে, আপনি একটি আর্টিকেল লিখেছেন এটি গুগলে পাঠানোর জন্য আপনাকে ইনডেক্স করতে হবে। আপনি যদি আপনার আর্টিকেলগুলো পাবলিস্ট করার পর ইনডেক্স করেন, তাহলে সার্চ ইঞ্জিন আপনার কনটেন্টগুলো দ্রুত খুঁজে পাবে।
- সাধারণত সার্চ ইঞ্জিন কন্টেন্টের গুণগত মানের উপর নির্ভর করে ওয়েব পেজটি শো করে। আবার আপনার লেখা আর্টিকেলটির বিষয়বস্তু যদি পাঠকদের কাছে খুবই পছন্দনীয় হয় পাশাপাশি মানসম্মত হয়, সেক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইটটি সব সময় সবার উপরে শীর্ষে অবস্থান করবে।
কিওয়ার্ড রিসার্চ (Keyword Research)
আপনি এসইও এর কাজ করে কত টাকা ইনকাম করবেন, সেটা অনেকটাই নির্ভর করে কিওয়ার্ডের
ওপর। কেননা আপনার ফোকাস কিওয়ার্ড এর ভলিউম যদি বেশি হয়, সেক্ষেত্রে লোকজন আপনার
আর্টিকেলগুলো বেশি বেশি সার্চ করবে। তাই জন্য আর্টিকেল লেখার আগে আপনি ওই
কিওয়ার্ড গুলো খুঁজে নেবেন। তাহলে এটাতো একটা উপকার হবে আপনার লেখা আর্টিকেলগুলো
সবার শীর্ষে শো করবে।
আর এজন্য আপনার সবচেয়ে বেশি আগে জানা প্রয়োজন কোন কিওয়ার্ডগুলো দর্শকরা বেশি
চাহিদা করে, দর্শকের চাহিদা সম্পন্ন কিওয়ার্ডগুলো নিয়ে আর্টিকেল লিখার বেশি
চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনার লেখা আর্টিকেল গুলো দর্শক বেশি সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ
করবে। কিওয়ার্ড রিসার্চ করে যদি সেই টপিক নিয়ে আর্টিকেল লিখা যায়, তাহলে
সেক্ষেত্রে সেই আর্টিকেলগুলো গুগলে সবার আগে প্রদর্শিত হয়, সার্চ ইঞ্জিন
ভালোভাবে শো করতে সাহায্য করে।
- কিওয়ার্ড নির্বাচনঃ আপনি যেমন কিওয়ার্ড রিসার্চ করে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল লেখেন, ঠিক তেমনি কিওয়ার্ড নির্বাচন করার ক্ষেত্রেও সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে। কেননা আপনাকে এমন একটি কিওয়ার্ড সিলেক্ট করতে হবে, সেই কিওয়ার্ড টি যেন আপনার কন্টেন্টের সাথে সম্পর্কিত হয় পাশাপাশি এটা লক্ষ্য রাখতে হবে যেন, সার্চ ভলিয়ম বেশি হয়।
- কিওয়ার্ড টুলসঃ মূলত কিওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের টুলস রয়েছে, সেগুলো ব্যবহার করতে হবে। যেমন গুগল কিওয়ার্ড প্ল্যানার Semrush, MOZ, Ahrefs এই ধরনের ভালো মানের কিওয়ার্ড টুলস ব্যবহার করা খুবই আবশ্যক। তাহলে কিওয়ার্ড সার্চ ভলিউম প্রতিযোগিতা পাশাপাশি অন্যান্য বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
অন পেজ এসইও (On Page SEO)
সম্মানিত পাঠক, আপনি যদি এসইও শিখে অন-পেজ এসইও এর কাজ করতে চান, তাহলে আপনাকে
অবশ্যই ফোকাস করতে হবে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস এবং আউট অফ মার্কেটপ্লেসে।
কারণ ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেসে এবং আউট অফ মার্কেটপ্লেসে প্রচুর কাজের সুযোগ
রয়েছেন। আপনি যখন অন-পেজ এসইও এর কাজ করবেন, তখন আপনাকে অন-পেজ এসইও কাজের
প্রক্রিয়াটি জটিল মনে হবে। কারণ এখানে ক্রিয়েটিভিটির বিষয় রয়েছে। তাই জন্য
অন-পেজ এসইও কাজ সবাই করতে পারে না বা করতে চাই না।
আর আপনি যদি চান, তাহলে এই সুযোগটি কাজে লাগাতে পারবেন, কারণ যেহেতু অন-পেজ এসইও
এর কাজ সবাই করতে চায় না, সেক্ষেত্রে আপনি এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারবেন এই
বিষয়ে কাজ করার লোকের সংখ্যা খুবই নগণ্য বা কম। তাই জন্য আপনি যদি অন-পেজ এসইও
এর বিষয়ে পরিপূর্ণভাবে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন, তাহলে আশা করা যায় আপনি এই
সেক্টর থেকে প্রতি মাসে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাহলে চলুন এবার জেনে
নেওয়া যাক অন-পেজ এসইও কাজ করার জন্য কোন কোন বিষয়গুলো জানা খুবই জরুরী সেগুলো
নিচে উল্লেখ করা হলো।
- একটি আর্টিকেল পরিপূর্ণভাবে সম্পূর্ণ করার পর টাইটেল ট্যাগ যুক্ত করতে হয়। কেননা টাইটেল ট্যাগ হচ্ছে আর্টিকেলের প্রাণ। তাই আপনি যদি অন-পেজ এসইও করতে চান, তাহলে প্রথমে আপনাকে ভালো মানের একটি টাইটেল ট্যাগ অ্যাড করতে হবে। তাহলেই আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেলগুলো স্পষ্ট ভাবে সার্চ ইঞ্জিনের প্রদর্শিত হবে।
- আর্টিকেলের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে মেটা ডেসক্রিপশন। মেটা ডেসক্রিপশন মূলত সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফল যে পৃষ্ঠায় উল্লেখিত হয়, সেই পৃষ্ঠায় মেটা ডেসক্রিপশন প্রদর্শিত হয়। তাই জন্য আর্টিকেল ভালোভাবে প্রদর্শিত করার জন্য ভালো মানের মেটাল ডেসক্রিপশন যুক্ত করতে হবে।
- সাধারণত কনটেন্টের কাঠামোকে নির্বাচন করার জন্য হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও সার্চ ইঞ্জিনের কথাগুলো ভালোভাবে বোঝার জন্য হেডিং ট্যাগ দারুন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেমন কিছু হেডিং ট্যাগ হলো H1, H2, H3 ।
- কনটেন্ট কিওয়ার্ড যুক্ত করার পাশাপাশি কনটেন্ট অপটিমাইজেশন এর স্ট্রাকচার পাশাপাশি ইমেজ অপটিমাইজেশন এর সকল বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে, যেন সবকিছু ঠিকঠাক থাকে।
অফ পেজ এসইও (Off Page SEO)
বর্তমান সময়ে অনেক পাঠক রয়েছে যারা এসইও করে কত টাকা আয় করা যায়, এছাড়াও অফ
পেজে এসইও করে টাকা ইনকাম করা যায় কিনা, ইত্যাদি প্রশ্ন করে থাকেন। আমার পরিচিত
ভাই ব্রাদার রয়েছে তারা মূলত দীর্ঘদিন যাবত তারা অফ-পেজ এ এসইও কাজ করছেন। তারা
অফ-পেজ এসইও কাজ করে প্রতি মাসে ভালো এমাউন্ট আর্নিং করছেন। তাই আপনি যদি অফ-পেজ
এসইও কাজ করতে আগ্রহী হন।
তাহলে এসইও কাজের পদ্ধতি অনুযায়ী আপনি অফ-পেজ এসইও কাজগুলো উপর দক্ষতা অর্জন
করতে পারেন। তাহলে আপনিও একজন ভালো মানের এসইও এক্সপার্ট হতে পারবেন। তখন তাহলে
আপনিও এখান থেকে প্রতিমাসে খুবই ভালো অ্যামাউন্ট আর্নিং করতে পারবেন। প্রিয়
পাঠক, তাহলে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক কিভাবে আপনি এসইও এর কাজ গুলো করবেন সেই
সম্পর্কে।
- সর্বপ্রথম আপনাকে লিংক বিল্ডিং সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যা আপনার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ট্রাফিক বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।
- সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেমন ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোতে আপনার লেখা আর্টিকেল গুলো নিয়মিত পাবলিস্ট করুন পাশাপাশি প্রচার-প্রচারণা করুন। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে যে সকল ট্রাফিক গুলো আসে, তারা মূলত অর্গানিক হয়, এজন্য সার্চ ইঞ্জিন কর্তৃপক্ষ তাদের বেশি প্রাধান্য দেয়।
- এছাড়াও আপনাদের সবচেয়ে বেশি যে বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে, সেটা হচ্ছে গেস্ট পোস্টিং সম্পর্কে। এতে করে খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ট্রাফিক দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
- আপনি যখন আপনার ওয়েবসাইটে লিংক বিল্ডিং এবং ব্যাক লিংক যুক্ত করবেন তখন অবশ্যই আপনি যে সাইটগুলো থেকে লিংকগুলো নিবেন, সেগুলো যেন উচ্চ অথরিটি সম্পন্ন সাইট হয়, সেদিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখবেন।
টেকনিক্যাল এসইও (Technical SEO)
প্রিয় পাঠক, আপনি যদি একজন দক্ষ এসইও এক্সপার্ট হতে চান, তাহলে অন পেজ এসইও এবং
অফ পেজ এসইও বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করার পাশাপাশি টেকনিক্যাল ইসইও সম্পর্কে
ভালোভাবে পুরোপুরি দক্ষতা অর্জন করতে হবে। তাহলে আপনি একজন ভালো মানের দক্ষ Seo
এক্সপার্ট হতে পারবেন। সাধারণত ওয়েবসাইটের প্রযুক্তিগত বিষয়গুলো টেকনিক্যাল
এসইও দিকনির্দেশনা দেয় পাশাপাশি অপটিমাইজ করে। এছাড়াও ওয়েবসাইটের ক্রলিং থেকে
শুরু করে ইনডেক্সিং করার প্রক্রিয়া গুলোকে সম্পাদন করে টেকনিক্যাল এসইও।
- ওয়েবসাইট স্পিডঃ আপনার যদি ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড বেশি থাকে, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক দিন দিন বৃদ্ধি পাবে। কেননা যে ওয়েবসাইট গুলো খুবই দ্রুত লোড নিতে পারে, সেই ওয়েবসাইটগুলো, ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীরা খুবই পছন্দ করে। এতে করে ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনে ওয়েবসাইট শীর্ষে প্রদর্শিত হতে সাহায্য করে।
- সাইটম্যাপ তৈরিঃ মূলত সাইট ম্যাপ হচ্ছে একটি ফাইল, যেটি ব্যবহারের ফলে আপনার ওয়েবসাইটে যতোগুলো পৃষ্ঠা রয়েছে সমস্ত পৃষ্ঠা BOT ডেটাবেজে একসাথে আবদ্ধ করে।
- SSLসার্টিফিকেটঃ আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে, সেই ওয়েবসাইট টিকিয়ে রাখার জন্য পাশাপাশি নিরাপদ রাখার জন্য HTTPS ব্যবহার করা আবশ্যক।
- মোবাইল ফ্রেন্ডলি স্ট্রাকচারঃ বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ীকে দেখা যায়, বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট ভিজিট করে মোবাইলের মাধ্যমে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করা যায় মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি। তাই জন্য ওয়েবসাইট যদি মোবাইল ফ্রেন্ডলি স্ট্রাকচার হয়,তাহলে খুবই ভালো হয়।
- রিডাইরেক্ট এবং ৪০৪ ERROR ত্রুটিঃ সঠিকভাবে রিডাইরেক্ট সেটাপ করে পরিচালনা করার জন্য পাশাপাশি ৪০৪ ত্রুটি পৃষ্ঠাগুলো ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে নিতে হবে।
এসইও টুলস এর ব্যবহার
এসইও শিখে কিভাবে টাকা আয় করব এই বিষয়বস্তুগুলো নিয়ে চিন্তা না করে এসইও এর যে
ধাপগুলো রয়েছে, সে সকল বিষয় সম্পর্কে আমাদের জানা খুবই জরুরী। প্রিয় পাঠক,
ইতিমধ্যে উপরোক্ত আলোচনায় এসইও এর কাজের ধাপ গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।
একজন ভালো মানের এসইও এক্সপার্ট হওয়ার জন্য টুলস এর ব্যবহার গুলো সম্বন্ধে
ভালোভাবে জানা খুবই প্রয়োজন। কেননা আপনি যে আর্টিকেলটি লিখবেন, সেটি লেখা থেকে
শুরু করে, পাবলিস্ট করা পর্যন্ত সকল বিষয়বস্তু সম্পাদন করার জন্য অবশ্যই টুলস এর
ব্যবহার প্রয়োজন পড়বে। নিচে কিছু নিচে কিছু জনপ্রিয় টুলস এর নাম উল্লেখ করা
হলো।
আরো পড়ুনঃ মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায় - মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার খাবার ও
অস্থিরতা থেকে মুক্তির উপায়
- MOZ
- Ahrefs
- Semrush
- Google analytics
- Google search console
Seo শিখে কিভাবে আয় করবো?
বর্তমান সময়ে অনেকেই মনে করে এসইও শেখার পর মার্কেটপ্লেস গুলোর উপর নির্ভরশীল
হয়ে থাকতে হবে। আবার অনেক এসইও মার্কেটাররা মার্কেটপ্লেসের বাইরে সরাসরি
ক্লাইন্ট এর কাছ থেকে কাজের অর্ডার নেই। আপনি এসইও শিখে মার্কেটপ্লেসেও ইনকাম
করতে পারবেন,আবার মার্কেটপ্লেসের বাইরেও এসইও করে টাকা আয় করতে পারবেন।
এসইও এর কাজ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেমন Upwork, Fiverr,
Freelancer.com, Guru, Toptal, Dribble, 99Designs, iWriter, Simply Hired,
People Per Hour প্রভূতি মার্কেটপ্লেস গুলোতে আপনি আপনার প্রফেশনাল একাউন্ট তৈরি
করে এসইও এর অর্ডার নিতে পারবেন। এসইও করে এই মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে টাকা আয়
করতে পারবেন। কিন্তু আজকে আমরা মার্কেটপ্লেস ছাড়াও কি কি উপায়ে সেই প্রক্রিয়া
গুলো অনুসরণ করে টাকা ইনকাম করতে পারব সেই সম্পর্কে জানব।
মূলত এসেও করার জন্য আপনাকে সার্চ ইঞ্জিনের কার্যকারিতা সম্পর্কে বুঝতে হবে,
কিওয়ার্ড রিসার্চ এবং অপটিমাইজেশন,অন-পেজ এবং অফ-পেজ অপটিমাইজেশন, এসইও টুলস এর
ব্যবহার, নিয়মিত এসইও এডিট করা, ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা এবং সাইটের গতি, সার্চ
ইঞ্জিন অ্যালগরিদম আপডেট সম্পর্কে ধারণা এই সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে। তাহলে
আপনি এসইও শিখে মাসে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।
গুগল অ্যাডসেন্স
আপনি যদি লেখালেখি করতে ভালবাসেন এবং লেখালেখি করার জন্য আপনার যদি ভালো দক্ষতা
থেকে থাকে তাহলে আপনি ব্লগিংয়ের মাধ্যমে গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় করতে
পারবেন। তাহলে চলুন বিষয়টি নিয়ে ভালোভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক, ধরুন যে
এসইও এর যতগুলো সেক্টর রয়েছে সকল বিষয়ে আপনার দক্ষতা অর্জন করা আছে। এক্ষেত্রে
আপনি মার্কেটপ্লেস গুলোতে এসইও এর কাজ না করেও গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা আয়
করতে পারবেন।
আর গুগল থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনাকে ব্লগিং কন্টেন্ট রাইটিং সম্পর্কে
ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করতে। তাহলে আপনি গুগল থেকে খুব সহজে প্রচুর টাকা ইনকাম
করতে পারবেন। আপনি যেহেতু এসইও এর কাজ শেখার সময় অন পেজ এসইও তে দক্ষতা অর্জন
করেছেন, সেক্ষেত্রে আপনি আর্টিকেল লিখার সময় খুব সহজে অন পেজ এই বিষয়টি কাজে
লাগাতে পারবেন।
আপনার ওয়েবসাইটের বিভিন্ন ধরনের টপিক নিয়ে লেখা আর্টিকেলগুলোতে আপনি সঠিকভাবে
এসইও করার মাধ্যমে, আপনার ওয়েবসাইটে নিয়মিতভাবে আপনার আর্টিকেলগুলো পাবলিস্ট
করতে পারবেন। আপনি যদি এসইও এর মাধ্যমে নিয়মিত আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটে আর্টিকেল
পাবলিস্ট করে যান, তাহলে দেখবেন Google এডসেন্স থেকে আপনি মাসে বিপুল অর্থ আয়
করতে পারছেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
বর্তমান সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেশ জনপ্রিয়। আর আপনি যদি সোশ্যাল
মিডিয়ার একজন ব্যক্তি হয়ে থাকেন, তাহলে ইতিমধ্যে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
নামটি শুনে থাকবেন। আপনি যদি এসইও এর কাজের বিষয়ে পুরোপুরিভাবে দক্ষ হয়ে থাকেন,
তাহলে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে খুব সহজে অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে টাকা
উপার্জন করতে পারবেন। কারণ বর্তমান সময়ে এসইও শিখে ইনকাম করার একটি দারুন অন্যতম
উপায় হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রক্রিয়াটি হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য
আপনার কোন নিজস্ব প্রোডাক্ট থাকবে না। তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য
প্রথমে আপনার একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকতে হবে। তার জন্য আপনাকে একটি নিজস্ব
ওয়েবসাইট ওপেন করতে হবে। আর আপনার সেই ওয়েবসাইটে উক্ত প্রোডাক্ট সম্পর্কে
আর্টিকেল লিখতে হবে,আর্টিকেলের মধ্যে যেই কোম্পানিগুলো থেকে আপনি অ্যাফিলিয়েট
মার্কেটিং করবেন, সেগুলোর লিংক আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেলে যুক্ত করতে
হবে।
তারপর আপনার সেই আর্টিকেলগুলো আপনার ওয়েবসাইটে পাবলিস্ট করতে হবে। আপনি যদি
আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেলগুলোতে সঠিকভাবে এসইও এর কাজগুলো করে আর্টিকেল
পাবলিস্ট করেন, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে খুব সহজেই খুবই দ্রুত অর্গানিক ভিজিটরের
সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও আপনার পোস্ট করা আর্টিকেলগুলো ভিজিটররা পড়ার পর,
সেই লিংকগুলোতে ক্লিক করে প্রোডাক্ট ক্রয় করলে, আপনি সেখান থেকে একটা নির্দিষ্ট
পরিমাণে কমিশন পাবেন।
লোকাল মার্কেট
আপনি যদি এসইও বিষয়ে ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন, তাহলে আপনি
ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেসের পাশাপাশি নিজের দেশের লোকাল মার্কেট গুলাতে কাজ
করতে পারবেন। কেননা বর্তমান সময়ে নিজের দেশে দক্ষ এসইও এর বড়ই অভাব। খুবই অল্প
সংখ্যক দক্ষ এসইও বাংলাদেশের রয়েছে। তাই জন্য আপনি যদি এসইও তে পুরোপুরি ভাবে
দক্ষতা অর্জন করতে পারেন,
আরো পড়ুনঃ আজীবন সুস্থ থাকার উপায়
তাহলে দেশের লোকাল মার্কেট গুলোতে খুবই সহজে কাজ করার সুযোগ পাবেন। লোকাল
মার্কেটপ্লেস হচ্ছে মূলত যারা নতুন অনলাইন প্লাটফর্মে এসইও এর কাজ শুরু করেছে,আর
লোকাল মার্কেটপ্লেস বলতে সেই ওয়েবসাইটগুলোকে বোঝানো হচ্ছে। আপনি লোকাল
মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করে খুব সহজেই খুবই ভালো অ্যামাউন্ট আর্নিং করতে পারবেন।
কোন ধরনের seo বেআইনি?
বর্তমান সময়ে সাধারণত অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন কোন ধরনের Seo বেআইনি। এসইও মূলত ৩
প্রকার। সেগুলো হলো টেকনিক্যাল এসইও, অন পেজ এসইও, অফ পেজ এসইও। আপনি যখন প্রথম
এসইও সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করবেন, তখন মূলত আপনাকে আগে এই তিন প্রকার এসইও
সম্পর্কে শিখতে হবে। মূলত এসইও এই তিন প্রকার বাদেও সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনকে
তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
মূলত সার্চ ইঞ্জিনের উপর ভিত্তি করে অ্যালগরিদম এর বিচার বিশ্লেষণ মাধ্যমে সার্চ
ইঞ্জিন কে ভিন্নভাবে তিন প্রকারে ভাগ করা হয়েছে। সম্মানিত পাঠক, আশা করি আপনারা
এসিও এর প্রকারভেদ গুলোর বিষয়ে ভালোভাবে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। এসইও এর
প্রকারভেদের উপর ভিত্তি করে শুধুমাত্র এলগরিদমের বিচার বিশ্লেষণ অনুযায়ী সার্চ
চেঞ্জিং অপটিমাইজেশনের প্রকারভেদ গুলো নিজে উল্লেখ করা হলো।
- ব্ল্যাক হ্যাট এসইও
- হোয়াইট হ্যাট এসইও
- গ্রে হ্যাট এসইও
উপরোক্ত উল্লেখিত তিনটি এসইও এর ভেতরে ব্লাক হ্যাট এসইও কে বেআইনিভাবে উল্লেখ করা
হয়েছে। ব্লাক হ্যাট এসইও করার জন্য বিভিন্ন ধরনের অবৈধ পন্থা অবলম্বন করতে হয়।
সার্চ ইঞ্জিনের শীর্ষে অবস্থান করার জন্য অনেকেই ব্লাক হ্যাট এসইও এই অবৈধ
উপায়টি অবলম্বন করে থাকেন। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিনের নিয়ম
অনুযায়ী এই ধরনের কোনো রকম অবৈধ পন্থা অবলম্বন করে এসইও এর কাজ করা যায়
না।
এছাড়াও অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা ডুপ্লিকেট করে, বিভিন্ন সফটওয়্যার এর মাধ্যমে
আর্টিকেল লিখে পাবলিস্ট করে,কনটেন্ট কপি করে, আর অনেকেই এগুলো থেকে অর্থ উপার্জন
করতে চাই। এছাড়াও অনেকে হিডেন লিংক এর মাধ্যমে অবৈধভাবে ট্রাফিক বৃদ্ধির চেষ্টা
করে। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের সার্চ ইঞ্জিন সহ গুগল যে BOT গুলো বিদ্যমান
রয়েছে, তারা এই ধরনের বেআইনি কাজ করার আগে তারা ধরে ফেলে।
পরবর্তী সময়ে সার্চ ইঞ্জিন কর্তৃপক্ষ পেনাল্টি করে দেয়, সেই ওয়েবসাইটগুলোকে।
তাই আমরা প্রিয় পাঠক, ইতিমধ্যেই বুঝতে পেরেছেন ব্ল্যাক হ্যাট এসইও একটি বেআইনি
প্রক্রিয়া। তাই যারা এই ধরনের বেআইনি পন্থা অবলম্বন করে উপরে উঠতে চাইছেন, তারা
এসব চিন্তা ধারা বাদ দেন বৈধ পথে ইনকাম করুন।
এসইও ক্যারিয়ার এবং এসইও এর ভবিষ্যৎ কেমন?
সাধারণত প্রযুক্তিগত দিক থেকে পাশাপাশি মার্কেটিং এর দিক থেকে উভয় দিক থেকেই
এসইও (Seo) সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ, আর এটি ভবিষ্যতেও
গুরুত্বপূর্ণ থাকবে। মূলত বিশ্বের ইন্টারনেটের ব্রাউজার গুলো তৈরি হয়েছিল গুগলের
জন্য, যা বর্তমান সময়ে প্রবল সারা ফেলছে নেটদুনিয়ায় ব্রাউজারগুলো সারা বিশ্বের
মানুষ ব্যাপকভাবে ব্যবহার করছে। সাধারণত এসইও যেই ওয়েবসাইটগুলো রয়েছে, সেই
ওয়েবসাইট গুলো ট্রাফিকদের কাছে দাঁড়াতে এসইও দারুন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করে।
এছাড়াও অনুসন্ধান ইঞ্জিনের ক্যাম্পেইন চালানোর জন্য একটি অন্যতম প্রধান উপাদান
হচ্ছে এসইও। বর্তমান সময়ে একটি চাহিদা সম্পন্ন পেশা হচ্ছে এসইও। আর ভবিষ্যতে
এসইও এর চাহিদা দিন দিন আরো বৃদ্ধি পেতেই থাকে। বর্তমান সময়ে সার্চ ইঞ্জিন
ব্যবহার করে ওয়েবসাইটের কনটেন্ট গুলো মানুষ দারুনভাবে গ্রহণ করছে পাশাপাশি তারা
কন্টেন্ট গুলো পড়ে উপভোগ করছে এবং সঠিক তথ্য খুঁজে বের করার জন্য এসইও এর
গুরুত্ব জুড়ি মেলা ভার।
- সারা বিশ্বে বর্তমান সময়ে দিন দিন মোবাইল ফোনের ব্যবহার বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে স্মার্টফোন এখন সবার হাতে হাতে। তাই ভবিষ্যতে মোবাইল ফোন ফ্রেন্ডলি এসইও সাইড গুলি পাশাপাশি মোবাইলের অপটিমাইজ করতে হবে।
- মূলত উচ্চতার অ্যালগরিদম এবং মেশিন লার্নিং প্রযুক্তি এসইও এর কারণে উন্নত হবে। এছাড়াও বছরে বা মাসে বিভিন্ন ধরনের আপডেট গুগলের মাধ্যমে এসইও এর প্রযুক্তি গুলো আমদানি করা হবে। তখন মেশিন লার্নিং এবং অ্যালগরিদম প্রযুক্তিতে পরিণত হয়ে যাবে।
- বিভিন্ন ধরনের ভৌগোলিক কারণের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রচার ক্যাম্পেইন তখন অপটিমাইজ করা যাবে। ভৌগোলিক চিহ্নিত এসইও এর পদ্ধতি এবং উন্নত লোকাল সার্চগুলো ভবিষ্যতে আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। যা সবার জন্য সৌভাগ্য বয়ে আনবে।
- বিভিন্ন ধরনের বিষয়বস্তুর প্রয়োজনীয়তা এসইও এর মাধ্যমে চিহ্নিত করে,সেগুলো সংরক্ষণ করা থাকবে। বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন মানসম্পন্ন ওয়েবসাইটের প্রোডাক্ট সমূহ ব্যবহারকারীদের জন্য উৎসাহ এবং সন্তুষ্টিকর বিষয়বস্তুর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
- এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব দিন দিন বাড়তেই থাকবে পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেমন ফেসবুক, ইউটিউব, Instagram, twitter এই প্লাটফর্ম গুলোর ভিডিও গুলোর প্রচার-প্রচারণা এবং বিক্রয় দিন দিন বৃদ্ধি পেতে থাকবে এসইও এর জন্য। তখন ভিডিও প্ল্যাটফর্মের জন্য এসইও এবং ভিডিও করার জন্য সঠিক অপটিমাইজেশন নির্বাচন করতে হবে যেন ভিডিও গুলো সবার শীর্ষে প্রদর্শিত হয় পাশাপাশি সকল ভিডিও গুলো মানসম্মত হবে এসইও এর ফলে।
লেখকের ইতি কথাঃ এসইও (SEO) কি এসইও তে কাজের ধাপ কয়টি ও কি কি? - Seo করে কত টাকা আয় করা যায়?
সম্মানিত পাঠক, আশা করি উপরোক্ত আলোচনা গুলো থেকে এসইও (SEO) কি এসইও তে কাজের
ধাপ কয়টি ও কি কি? - Seo করে কত টাকা আয় করা যায়? এ বিষয় সম্পর্কে পুরোপুরি
বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। সারাবিশ্বে বর্তমান সময়ে মানুষ এসইও (SEO) শিখে
নিজ ঘরে বসে থেকেই একটু বুদ্ধি খাটিয়ে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে। এসইও (SEO)
করে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে খুব স্বল্প পরিশ্রমের মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম
করা সম্ভব। তবে এ বিষয়ে আপনাকে স্পষ্ট ধারণা রাখতে হবে।
তাই এসইও (SEO) কি এসইও তে কাজের ধাপ কয়টি ও কি কি? - Seo করে কত টাকা আয়
করা যায়? এই আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ে উল্লেখিত বিষয়গুলো জেনে নিলে আপনি খুব
সহজেই এসইও (SEO) করে দ্রুত সময়ে সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছাতে পারবেন।
এক্ষেত্রে আপনি যদি এসইও (SEO) করে আপনার অবস্থানকে পরিবর্তন করতে চান তাহলে
অবশ্যই আপনাকে এসইও (SEO) কি এসইও তে কাজের ধাপ কয়টি ও কি কি? - Seo করে কত টাকা
আয় করা যায়? এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে আপনি খুব দ্রুতই
সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
সম্মানিত পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থেকে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগের সাথে
পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের তথ্যবহুল
কার্যকরী ও উপকারী আর্টিকেল নিয়মিত পোস্ট করে থাকি। তাই আপনি যদি এ ধরনের আরও
তথ্যবহুল ও উপকারী সব আর্টিকেল পড়তে চান, তাহলে অবশ্যই এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত
ফলো করুন। সাথে সাথে এ আর্টিকেলটি পরে ভালো লাগলে আপনার নিকট আত্মীয়,
বন্ধু-বান্ধব ও পরিবার-পরিজনদের কাছে তাদের উপকারার্থে শেয়ার করে দিন।
যেন তারা এসইও (SEO) কি এসইও তে কাজের ধাপ কয়টি ও কি কি? - Seo করে কত টাকা আয়
করা যায়? এ বিষয় সম্পর্কে পুরোপুরি ভালোভাবে জেনে নিতে পারে। এসইও (SEO) কি
এসইও তে কাজের ধাপ কয়টি ও কি কি? - Seo করে কত টাকা আয় করা যায়? এ বিষয়
সম্পর্কে আপনার যদি কোন গুরুত্বপূর্ণ মতামত বা প্রশ্ন থাকে, তাহলে অবশ্যই নিচে
দেওয়া মতামত বক্সে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আবার আপনাদের সাথে কথা হবে নতুন কোন
আর্টিকেল নিয়ে ততক্ষণ পর্যন্ত নিরাপদ ও সুস্থ থাকুন।
কনফিডেন্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url