বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে?

কে না চাই পৃথিবীর বুকে ক্ষমতা, প্রতিপত্তি ও আত্মমর্যাদার অধিকারী হয়ে এই জীবনকে সুন্দরভাবে কাটাতে? তাই আপনি কি পৃথিবীর বুকে ক্ষমতা, প্রতিপত্তি ও আত্মমর্যাদার অধিকারী হতে চান? তাহলে আপনার আর চিন্তার কোন কারণ নেই। কারণ আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটির মূল আলোচনায় হচ্ছে বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে? সেই সম্পর্কে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যবহুল ও প্রয়োজনীয় আলোচনা করা হবে। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক!
বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে?
আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটির মাধ্যমে বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে? এ বিষয় সম্পর্কে এমন কিছু ইউনিক ও কার্যকরী তথ্য সম্পর্কে জানাবো, যেগুলিকে কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজেই পৃথিবীর বুকে ক্ষমতা, প্রতিপত্তি ও আত্মমর্যাদার অধিকারী হতে পারবেন এবং আপনার জীবনকে সুন্দরভাবে উপভোগ করতে পারবেন। আলোচ্য বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো জানতে চান, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্যই। এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে আশা করি আলোচ্য বিষয়ে বিস্তারিতভাবে নির্ভুল সব তথ্য গুলো জানতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ!
পেজ সূচিপত্রঃ
.

ভূমিকা

সুন্দর এই পৃথিবীতে বসবাসরত প্রতিটি মানুষের আকাঙ্ক্ষা যে, তারা পৃথিবীর বুকে ক্ষমতা, প্রতিপত্তি ও আত্মমর্যাদার অধিকারী হয়ে এই জীবনকে সুন্দরভাবে কাটাতে পারে। এজন্য অনেকেই উক্ত বিষয় গুলো ভালোভাবে জেনে নিয়ে সেগুলো অর্জনের জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে থাকে। কিন্তু অনেকেই এ বিষয়ে সঠিক তথ্যগুলো জানতে পারেনা। এই জন্য তারা পৃথিবীর বুকে ক্ষমতা, প্রতিপত্তি ও আত্মমর্যাদার অধিকারী হয়ে এই জীবনকে সুন্দরভাবে কাটাতে পারেন না। 
তাই আপনি যদি বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে? এই বিষয়গুলো সম্পর্কে পুরোপুরি স্পষ্ট ধারণা রাখেন তবে আপনি সম্মানের সাথে একটি উৎফুল্ল ও সুখী জীবন যাপন করতে পারবেন। তাই আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন, তাহলে বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে? সম্পর্কে পুরোপুরি ভালোভাবে জানতে পারবেন। 

এছাড়াও বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি, বিসিএস পরীক্ষা কত বছর পর পর হয়? বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায়? বিসিএস পরীক্ষা দিতে কত পয়েন্ট লাগে? BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে? বিসিএস পরীক্ষার বিষয়সমূহ, বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার বিষয় ও মানবন্টন, বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিষয় ও মানবন্টন, বিসিএস পরীক্ষার শারীরিক যোগ্যতা, বিসিএস লিখিত পরীক্ষা কত দিনে হয়? বিসিএস এর জন্য কত ঘন্টা পড়তে হবে? এই বিষয়গুলো সম্পর্কেও বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই আপনি যদি আজীবন সুস্থ থাকার উপায় এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই কার্যকরী।

বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি

অনেক মানুষের স্বপ্ন থাকে পড়ালেখা শেষে বিসিএস ক্যাডার হবেন। আর শিক্ষাজীবন শেষে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের দ্বার বিবেচিত হয় বিসিএস পরীক্ষা। মূলত বিসিএস পরীক্ষা হচ্ছে সরকারি কর্মক্ষেত্রে নিয়োগ পাওয়ার জন্য একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। সাধারণত ক্যাডার সার্ভিস বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে, নানা ধরনের সরকারি কর্মক্ষেত্রে এই বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে, যোগ্য প্রার্থী নির্বাচন করে, সরকারি কর্মক্ষেত্র গুলোতে নিয়োগ দেওয়া হয়। 
মূলত বিসিএস পরীক্ষার মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে পরীক্ষার মাধ্যমে যোগ্যপ্রার্থী নির্বাচন করে, সরকারি কর্মক্ষেত্র গুলোতে কাজ পরিচালনা করানো। বিসিএস পরীক্ষায় কৃতকার্য হওয়ার জন্য অনেকে একাধিকবারও পরীক্ষা দিয়ে থাকেন। সাধারণত বিসিএস পরীক্ষার পরবর্তী বিজ্ঞপ্তি ১১-১২ মাস পর পর দেওয়া হয়। বিসিএস পরীক্ষায় দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ অংশগ্রহণ করে থাকেন। আর এই বিসিএস প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে যারা এই পরীক্ষায় টিকে যায়, মূলত তারাই এই সরকারি কর্মক্ষেত্র গুলোতে চাকরি করার সুযোগ পেয়ে থাকেন। 

বিসিএস পরীক্ষা মূলত পর্যায়ক্রমে তিনটি ধাপে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকেন। সাধারণত প্রাথমিক পরীক্ষা হয়ে থাকে (এমসিকিউ) দিয়ে, তারপর হয় দ্বিতীয় লিখিত পরীক্ষা, এবং সর্বশেষ মৌখিক পরীক্ষা হয়। দেখা যায় পরবর্তী সময়ে পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ থেকে শুরু করে, চূড়ান্ত ফলাফল পর্যন্ত সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে প্রায় ১.৫-৫ বছর সময় লেগে যায়। সাধারণত বিসিএস পরীক্ষা ১৯৭৩ সালে শুরু হয়েছিল।

বিসিএস পরীক্ষা কত বছর পর পর হয়?

বিসিএস এর অর্থ হচ্ছে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস। আর ক্যাডার হচ্ছে বিসিএস এর প্রিলিমিনারি রিটেন ভাইবা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর, সার্কুলার এ বিদ্যমান থাকা নির্দিষ্ট সংখ্যা পদে যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়, মূলত তারাই হচ্ছে ক্যাডার। সরকারি চাকরি হয়, মূলত দুইটি ক্যাটাগরিতে। আর এর মধ্যে একটি হলো বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস। বিসিএস পরীক্ষা কত বছর পর পর দিতে হয়,তা হয়তো অনেকেই জানেন না। 

বিসিএস পরীক্ষা কত বছর পর পর হয়,তা যারা জানেন না, তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। মূলত বিসিএস পরীক্ষা বছরে ১ বার অনুষ্ঠিত হয়। আবার কখনো কখনো কোনো বছরে দুইবারও বিসিএস পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণত প্রার্থীর সংখ্যার উপর নির্ভর করে বছরে বিসিএস পরীক্ষা কতবার হবেন। আপনারা যদি বিসিএস পরীক্ষার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান,তাহলে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পরীক্ষার সকল তথ্য জানতে পারবেন। 
ধরুন যে, আপনি চলতি বছরে বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দিলেন, তাহলে আপনার পরবর্তী বছর লিখিত পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবেন। বিসিএস পরীক্ষা কখন অনুষ্ঠিত হবে? কিভাবে অনুষ্ঠিত হবে? সবকিছুই মূলত সরকারি নিয়ম গুলো অনুসরণ করে সময় নির্ধারণ করা হয়। আবার সরকার চাইলে, যে কোন সময় তাদের নিয়ম তারা পরিবর্তন করতে পারবেন। 

আপনি যদি বিসিএস এর বিষয়ে সব কিছু বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনারের ওয়েবসাইট ভিজিট করে দেখতে পারেন। সেখানে মূলত বিসিএসের সকল বিষয়ে তারা আপডেট দিতে থাকেন। তিনটি ধাপে মূলত বিসিএস পরীক্ষা হয়ে থাকেন, প্রিলিমিনারি, লিখিত এবং ভাইবা এই তিনটি ধাপে যারা কৃতকার্য হতে পারবেন তারাই মূলত বিসিএস ক্যাডার হিসেবে নির্বাচিত হবেন।

বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায়?

বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে?
বিসিএস পরীক্ষায় কতবার অংশগ্রহণ করা যাবে, তা অনেকে না জানার কারণে, অনেক দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যে থাকেন। বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেয়া যাবে এ বিষয়ে আবার অনেকেই সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে সার্চ করে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন। আপনি যদি বিসিএস ক্যাডার মানে সরকারি যোগ্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনাকে বিসিএস পরীক্ষা দিতে হবে। 

এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে বিসিএস পরীক্ষা আমরা সর্বোচ্চ কতবার দিতে পারব? আমরা কি বিসিএস পরীক্ষা বারবার দিতে পারব? বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার জন্য সরকার কর্তৃক নির্ধারিত কিছু নিয়ম রয়েছে। তাই জন্য আপনারা কখনোই বিসিএস পরীক্ষা বারবার দিতে পারবেন না। বিসিএস পরীক্ষায় আপনারা সর্বোচ্চ তিন বার অংশগ্রহণ করতে পারবেন। আপনি ১,২,৩,পর্যায়ক্রমে মোট তিনবার বিসিএস পরীক্ষা দিতে পারবেন। বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন মোট তিনবার বয়সসীমা ২১-৩০ বছর পর্যন্ত। 
বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস এর সভাপতিতে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয় যে, একজন প্রার্থী বিসিএস পরীক্ষায় সর্বোচ্চ তিন বার অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং সভায় সরকারি স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্বশাসিত, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ,পাবলিক নব নন- ফিনান্সিয়াল কর্পোরেশন স্ব-শাসিত সংস্থাসমূহ সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা নির্ধারণ করেছে ২০২৪ এর খসড়া অনুমোদনে দেওয়া হয়েছে চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা দুই বছর বাড়িয়ে ৩২ করা হয়েছে।

বিসিএস পরীক্ষা দিতে কত পয়েন্ট লাগে?

সাধারণত বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে কত পয়েন্ট লাগে? তা অনেকেই জানেন না। অনেকেই আবার বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে কত পয়েন্ট লাগে,না জানার জন্য ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের সার্চ অপশনে সার্চ করে থাকেন। বিসিএস শব্দের অর্থ হচ্ছে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস। সাধারণত আপনি বিসিএস পরীক্ষায় যে ক্যাডারের জন্য আবেদন করতে চান, তার জন্য আপনার সেই ক্যাডারের নির্দিষ্ট ডিগ্রি থাকতে হবে। 

আপনি যে ক্যাডারের জন্য আবেদন করতে চান, সেই ক্যাডারের যদি আপনার ডিগ্রী থেকে থাকেন, তাহলে আপনি খুব সহজেই বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে এসএসসি, এইচএসসি, স্নাতক ডিগ্রি, মাস্টার্স সবমিলিয়ে ১১.৫০. থাকতে হবে। তাহলে চলুন নিচে জেনে নেওয়া যাক কোন পরীক্ষায় কত পয়েন্ট পেলে আপনি বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন?
  • এসএসসি সর্বনিম্ন পয়েন্ট ৪.০০ থাকতে হবে।
  • এইচএসসি সর্বনিম্ন পয়েন্ট ২.৫০ থাকতে হবে
  • ডিগ্রী স্নাতক সর্বনিম্ন পয়েন্ট ৩.০০ থাকতে হবে
  • মাস্টার্স সর্বনিম্ন পয়েন্ট ৩.০০ থাকতে হবে
উপরোক্ত উল্লেখিত পয়েন্টগুলি যদি আপনার থাকেন,তাহলে আপনি বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এই পয়েন্ট নিয়ে অনেকেই বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন, তাই জন্য আপনার যদি এর থেকে আরও বেশি পয়েন্ট থাকে, তাহলে আরো ভালো। আপনাকে আরেকটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে, আপনার যদি এইচএসসিতে পয়েন্ট কম থাকে, তাহলে আপনি বিসিএস থেকে বাদ পড়তে পারেন। তাই জন্য বি কেয়ারফুল।

BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে?

বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার জন্য কি কি যোগ্যতা লাগে এই সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। মূলত তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, সম্পন্ন আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। সাধারণত বিসিএস পরীক্ষা হচ্ছে সরকারি কর্মক্ষেত্রে নিয়োগ পাওয়ার একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। শিক্ষাজীবন শেষে বিসিএস ক্যাডার হওয়া অনেকের স্বপ্ন। তাই জন্যই তো শিক্ষাজীবন শেষে বিসিএস ক্যাডার হওয়ার জন্য অনেকে বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার কথা চিন্তা করেন। আর এই বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রার্থীর কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন হয়। 

মূলত বিসিএস ক্যাডার হওয়ার জন্য চার ধরনের যোগ্যতার প্রয়োজন হয় একজন প্রার্থীর সেগুলো হলো বয়সসীমা,নাগরিকত্ব, শারীরিক যোগ্যতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা। এই যোগ্যতা গুলো যদি একজন ব্যক্তির মধ্যে বিদ্যমান থাকে এবং সেগুলো সে যদি প্রকাশ করতে পারে, তাহলে সেই ব্যাক্তি নির্বাচিত হয়। আর বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার এর যোগ্যতা সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনার যে যোগ্যতা গুলো প্রয়োজন সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো।
  • বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রার্থীর বয়সসীমা ২১-৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
  • সামরিক ক্যাডার হওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই শারীরিক যোগ্যতা থাকা আবশ্যক।
  • এছাড়াও ক্ষুদ্র নেগোষ্ঠীদের জন্য তাদের বয়স সীমা ৩২ বছর।
  • এছাড়াও প্রার্থীর যে কোন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অবশ্যই থাকতে হবে।
  • বিসিএস প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • নির্দিষ্ট কোন ক্যাডার পদের জন্য, নির্দিষ্ট ডিগ্রি থাকতে হবে।
এছাড়াও আরো বিশেষ কিছু শর্তাবলী রয়েছে যেগুলো বিসিএস এর পরীক্ষায় উল্লেখিত করা থাকেন। উপরোক্ত যোগ্যতাগুলি যদি আপনার থেকে থাকেন, তাহলে আপনি খুব সহজে বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এছাড়াও বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু সামরিক ক্যাডারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন হয়। তাছাড়া সরকারি কর্মক্ষেত্র গুলোতে চাকরি করার জন্য, সাধারণ যোগ্যতাগুলো থাকলেই, আপনি বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

বিসিএস পরীক্ষার বিষয়সমূহ

বাংলাদেশের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ চাকরি হচ্ছে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস। কি অবাক হচ্ছেন? এখানে অবাক হওয়ার কিছুই নেই,কেননা এটাই সত্যি। সাধারণত বিসিএস হচ্ছে একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। যেখানে লক্ষ লক্ষ প্রার্থী অংশগ্রহণ করেন, কিন্তু তাদের ভেতর থেকে হাতে গুনা গুটিকয়েক প্রার্থী বেছে নেওয়া হয়। সাধারণত বিসিএস পরীক্ষা দুটি অংশে বিভক্ত প্রথমটি প্রিলিমিনারি এবং দ্বিতীয়টি লিখিত পরীক্ষা। 
প্রতিটি পরীক্ষার জন্যই মূলত নির্দিষ্ট সিলেবাস অথবা পাঠ্যক্রম থাকেন। সারা বিশ্বে সিলেবাসবিহীন পরীক্ষা খুবই কম আছে। ঠিক তেমনি বিসিএস পরীক্ষার জন্য নির্দিষ্ট সিলেবাস রয়েছে। বিসিএস পরীক্ষায় বিসিএস এর সিলেবাসের বাইরে কোনরকম প্রশ্ন হয় না। প্রতিটি বিসিএস ক্যাডারের জন্য বিসিএস পরীক্ষায় নির্দিষ্ট কিছু সাবজেক্ট রয়েছে তাহলে চলুন সেই সাবজেক্ট গুলো দেখে নেয়া যাক।

বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার বিষয় ও মানবন্টন

বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার বিষয় ও প্রশ্নের মানবন্টন (BCS Preliminary Exam & Marks Distribution) সম্পর্কে স্পষ্ট বিবরণ দেওয়া হলো।

ক্রমিক নং বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার বিষয়গুলোর নাম মানবন্টন/নম্বর
০১ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (Bengali Language and Literature) ৩৫
০২ ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য (English Language and Literature) ৩৫
০৩ বাংলাদেশ বিষয়াবলী (Bangladesh Affairs) ৩০
০৪ আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী (International Affairs) ২০
০৫ ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা (Geography, Environment and Disaster Management) ১০
০৬ সাধারণ বিজ্ঞান (General Science) ১৫
০৭ কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি (Computer and Information Technology) ১৫
০৮ গাণিতিক যুক্তি (Mathematical Reasoning) ১৫
০৯ মানসিক দক্ষতা (Mental Ability) ১৫
১০ নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন (Ethics, Values and Good Governance) ১০
১১ সর্বমোট নম্বরঃ ২০০

বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিষয় ও মানবন্টন

বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিষয় ও মানবন্টন (Preliminary Written Exam Subjects & Marks Distribution) সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো যে, সাধারণ ক্যাডার ও টেকনিক্যাল ক্যডারদের লিখিত পরীক্ষায় ভিন্নতা আছে। দুই ধরণের ক্যডারকেই মোট ৯০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে শতকরা ৫০ ভাগ অর্থাৎ ৪৫০ নম্বর পেতে হয়। আমরা এখানে লিখিত পরীক্ষার সিলেবাসের বিষয় ও মানবন্টন সাধারণ ক্যাডার ও টেকনিক্যাল ক্যডারদের জন্য আলাদা আলাদা ভাবে উল্লেখ করা হলো।
সাধারণ ক্যাডার (General Cadre)

ক্রমিক নং বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিষয়গুলোর নাম প্রাপ্ত নম্বর পাশ নম্বর
০১ বাংলা ১ম পত্র (Bangla 1st Paper) ১০০ ৫০
০২ বাংলা ২য় পত্র (Bangla 2nd Paper) ১০০ ৫০
০৩ ইংরেজি (English) ২০০ ১০০
০৪ বাংলাদেশ বিষয়াবলী (Bangladesh Affairs) ২০০ ১০০
০৫ আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী (International Affairs) ১০০ ৫০
০৬ গাণিতিক যুক্তি (Mathematical Reasoning) ৫০ ২৫
০৭ মানসিক দক্ষতা (Mental Ability) ৫০ ২৫
০৮ সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (General Science and Technology) ১০০ ৫০
০৯ সাধারণ ক্যাডার - সর্বমোট নম্বরঃ ৯০০ ৪৫০

টেকনিক্যাল ক্যাডার (Technical Cadre)

ক্রমিক নং বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিষয়গুলোর নাম প্রাপ্ত নম্বর পাশ নম্বর
০১ বাংলা (Bangla) ১০০ ৫০
০২ ইংরেজি (English) ২০০ ১০০
০৩ বাংলাদেশ বিষয়াবলী (Bangladesh Affairs) ২০০ ১০০
০৪ আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী (International Affairs) ১০০ ৫০
০৫ আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী (International Affairs) ১০০ ৫০
০৬ মানসিক দক্ষতা (Mental Ability) ৫০ ২৫
০৭ স্বাস্থ্য ক্যাডার / ডাক্তার (BCS Health) বিষয় ভিত্তিক / প্রফেশনাল / টেকনিক্যাল ক্যাডার ২০০ ১০০
০৮ টেকনিক্যাল ক্যাডার - সর্বমোট নম্বরঃ ৯০০ ৪৫০

বিসিএস পরীক্ষার শারীরিক যোগ্যতা

বিসিএস শব্দের অর্থ হলো বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস। বিসিএস ক্যাডার হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পদের চাকরির নাম। বিসিএস পরীক্ষায় অনেকেই অংশগ্রহণ করতে চাই, কিন্তু এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েও অনেকেই বিসিএস ক্যাডার হতে পারে না। কেননা বিসিএস পরীক্ষা হচ্ছে বাংলাদেশের সর্বস্তরের চাকরির পরীক্ষা। তাই জন্যই তো এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েও অনেকেই ক্যাডার হতে পারেন না। 

আপনি যদি বিসিএস ক্যাডার হতে চান, তাহলে আপনাকে চারটি বিষয়ে যোগ্যতা থাকতে হবে। চারটি যোগ্যতার ভিতরে একটি হচ্ছে শারীরিক যোগ্যতা। আপনি শারীরিক যোগ্যতা ছাড়া বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন কিন্তু উত্তীর্ণ হতে পারবেন না। কারণ শারীরিক যোগ্যতা ছাড়া ক্যাডার হতে পারবেন না। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক আপনার কি কি যোগ্যতা থাকলে আপনি বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং বিসিএস ক্যাডার হতে পারবেন। 
বিসিএস ক্যাডার হওয়ার জন্য আপনার অবশ্যই শারীরিক যোগ্যতা থাকতে হবে। কেননা প্রিলিমিনারি, লিখিত, মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর, মেডিকেল টেস্ট করানো হয়। আপনি যদি একজন পুরুষ হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার উচ্চতা সর্বনিম্ন ৫ ফুট হতে হবে। আপনার ওজন সর্বনিম্ন ৪৯.৯৯ কেজি হতে হবে। আবার পুলিশ ও আনসার এর ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি এবং আপনার ওজন হতে হবে ৫৪.৫৪ কেজি। আপনি যদি একজন মহিলা হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার সর্বনিম্ন উচ্চতা ৪ ফুট ১০ ইঞ্চি হতে হবে এবং ওজন ৪৩.৫৪ কেজি হতে হবে। 

পুলিশ ও আনসার ক্যাডারের ক্ষেত্রে মহিলাদের জন্য সর্বনিম্ন উচ্চতা ৫ ফুট এবং ওজন ৪৫.৪৫ কেজি হতে হবে। তাছাড়া যদি নারী পুরুষ উভয়ের ওজন কম থাকে, তাহলে ওজন বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও ক্যাডার হওয়ার জন্য আপনার দৃষ্টিশক্তি ও পরীক্ষা করানো হবে। চোখ পরীক্ষা করার পর যদি আপনার চোখের যদি কোন রকম সমস্যা না থাকে, চোখে চশমা পড়লেই যদি আপনার চোখের আর কোন রকম সমস্যা না হয়, তাহলে আপনি যোগ্য প্রার্থী বলে প্রমাণিত হবেন।

বিসিএস লিখিত পরীক্ষা কত দিনে হয়?

অনেকে জানতে চান বিসিএস লিখিত পরীক্ষা কতদিনে হয়? সাধারণত বিসিএস পরীক্ষা কত দিনে হবে তা সম্পূর্ণ নির্ভর করে নির্ধারিত ক্যাডারের উপর,তাই বিসিএস পরীক্ষা কত দিনে হয় এটা ঠিক একবারে সঠিক উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। অনেক সময় দেখা যায় প্রিলিমিনারি পরীক্ষার তিন মাস পরেও লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, আবার কোন কোন সময় ছয় মাস পরেও লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণত বিসিএস পরীক্ষা একাধিক বিষয়ের উপর অনুষ্ঠিত হয়ে থাকেন, ভিন্ন ভিন্ন পর্যায়ে ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে।
সাধারণত ১-২০ দিন পর্যন্ত সময় লেগে যায় বিসিএস এর পরীক্ষা সম্পূন্ন হতে। তবে আবার ভিন্ন ভিন্ন কারণে সময় কম বেশি হতে পারে। সরকার কর্তৃক দেওয়া নির্ধারিত সময়ে, নির্ধারিত দিনেই,মূলত লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকেন। তবে বেশ কিছু পরীক্ষা রয়েছে যেগুলো একাধিক দিনেও বিসিএস পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকেন। তাই জন্য আপনারা বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই সরকারি কর্মকমিশন থেকে বিসিএস পরীক্ষার সকল তথ্য জানিয়ে দেওয়া হয়, সেখান থেকে আপনারা জেনে নিবেন।

বিসিএস এর জন্য কত ঘন্টা পড়তে হবে?

বিসিএস এর জন্য কত ঘন্টা পড়তে হবে?
আপনি যদি একজন বিসিএস ক্যাডার হতে চান, তাহলে আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। আর আপনি যদি এই নিয়ম গুলো মেনে চলেন, তাহলে আপনি বিসিয়এস পরীক্ষায় ভালো করতে পারবেন। আপনাকে প্রথমে বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে হবে। বিসিএস পরীক্ষায় সাধারণত কে কত সময় পড়ালেখা করবেন? সেটা নিতান্তই তার উপর নির্ভর করে কে কোন বিষয়ে পড়ে প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
তাই প্রথম অল্প পড়ার চেষ্টা করুন, তারপর আস্তে আস্তে আপনার পড়ার গতি বাড়ান। কোন কাজ করার আগে প্রথমে আপনি একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন, তাহলে সেই কাজটা সম্পন্ন করতে সহজ হবে। ঠিক সেই রকমই বিসিএস পরীক্ষার আগে, আপনি একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন, আর সেই লক্ষ্য অনুযায়ী আপনার পড়াশোনা চালিয়ে যান। বিসিএস পরীক্ষার জন্য গণিত আপনাকে বেশি বেশি চর্চা করতে হবে। 

এছাড়াও আপনাকে ইংলিশে বেশ ভালো পারদর্শী হতে হবে, সেজন্য নিয়মিত ইংলিশ চর্চা করুন,বিজ্ঞান বিষয় দক্ষতা অর্জন করতে হবে,মনোযোগী হয়ে পড়ার জন্য নিরিবিলি পরিবেশ তৈরি করে নিতে হবে এবং মনোবল শক্ত রাখতে। আপনি যে বিষয়গুলোতে যে সাবজেক্ট গুলোতে কম দক্ষ সে বিষয়ে গুলোতে, মনোযোগী হয়ে পড়ুন,দেখবেন এক সময় আপনি সকল বিষয়ে দক্ষ হয়ে উঠেছেন। বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার জন্য বিসিএস এর নির্ধারিত সিলেবাস এর বইগুলো কিনে প্রথম থেকে প্রস্তুতি নিতে শুরু করুন। 

হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ ক্যান্ডিডেট এবিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। মূলত তারা তাদের স্বপ্নপূরণের জন্য। বিসিএস ক্যাডার হতে হলে প্রচুর পড়ালেখা করতে হয়। তাই আপনারা আপনাদের পড়ালেখা চালিয়ে যান, আগেই বলেছি বিসিএস ক্যাডার হতে প্রচুর পড়তে হবে, তাহলে দেখবেন এক সময় আপনি সফলতা অর্জন শিখরে পৌঁছে গেছেন। তাহলে চলুন বিসিএস পরীক্ষার জন্য কে কত ঘন্টা পড়বেন নিচে একটা নমুনা তালিকা দেওয়া যাক।
  • সকাল ৬-৮টা= ২ ঘন্টা
  • সকাল ৮-১২টা=৪ ঘন্টা
  • বিকালে ৩-৫টা=২ ঘন্টা
  • সন্ধ্যা ৭-৯ টা=২ঘন্টা
  • রাত ১০- ১২টা=২ ঘন্টা

লেখকের ইতি কথাঃ বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায়? - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে?

সম্মানিত পাঠক, আশা করি উপরোক্ত আলোচনা গুলো থেকে বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায়? - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে? এ বিষয় সম্পর্কে পুরোপুরি বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন। বর্তমান সময়ে মানুষ পৃথিবীর বুকে ক্ষমতা, প্রতিপত্তি ও আত্মমর্যাদার অধিকারী হয়ে এই জীবনকে সুন্দরভাবে সম্মানের সাথে কাটাতে চাই। কিন্তু উক্ত বিষয়গুলোই না পাওয়ার কারণে অল্পতেই মানুষ বিভিন্ন দুশ্চিন্তার কারণে মানসিক চাপের মুখে থাকে। 

তাই এই ধরনের মারাত্মক বিভিন্ন দুশ্চিন্তা গুলো থেকে মুক্তি লাভ করে সম্মানের সাথে একটি সুখকর জীবন যাপনের জন্য বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায়? - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে? এ বিষয় সম্পর্কে পড়ে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখতে হবে তাহলে আপনি একটি সুখী ও সুন্দর সাজানো গোছানো জীবন যাপন করতে পারবেন। 

তাই আপনি যদি ক্ষণিকের এই জীবনে সুন্দর এই পৃথিবীতে আপনার জীবনকে ভালোভাবে উপভোগ করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায়? - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে? এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে আপনি খুব দ্রুতই একটি সুখী ও সুন্দর সাজানো গোছানো সম্মানের জীবন যাপন করতে পারবেন।

সম্মানিত পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থেকে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগের সাথে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের তথ্যবহুল কার্যকরী ও উপকারী আর্টিকেল নিয়মিত পোস্ট করে থাকি। তাই আপনি যদি এ ধরনের আরও তথ্যবহুল ও উপকারী সব আর্টিকেল পড়তে চান, তাহলে অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করুন। সাথে সাথে এই আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে আপনার নিকট আত্মীয়, বন্ধু-বান্ধব ও পরিবার-পরিজনদের কাছে তাদের উপকারার্থে শেয়ার করে দিন। 

যেন তারা বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে? এ বিষয় সম্পর্কে পুরোপুরি ভালোভাবে জেনে নিতে পারে। বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি - জীবনে বিসিএস পরীক্ষা কতবার দেওয়া যায় - BCS করতে কি যোগ্যতা লাগে? এ বিষয় সম্পর্কে আপনার যদি কোন গুরুত্বপূর্ণ মতামত বা প্রশ্ন থাকে, তাহলে অবশ্যই নিচে দেওয়া মতামত বাক্সে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আবার আপনাদের সাথে কথা হবে নতুন কোন আর্টিকেল নিয়ে ততক্ষণ পর্যন্ত নিরাপদ ও সুস্থ থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কনফিডেন্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url