সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম - কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত?

পৃথিবীতে প্রায় প্রতিটি ব্যক্তি চাই যে, তাদের ত্বক সর্বদা লাবণ্যময়, উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত থাকুক। আর এ বিষয়টি নিয়ে অনেকেই চিন্তিত থাকেন। কিন্তু আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই। কারণ আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটির মূল আলোচনায় হচ্ছে সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? একটা বিষয় সম্পর্কে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যবহুল ও কার্য করে আলোচনা করা হবে। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক!
সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত?
আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটির মাধ্যমে সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? এই সম্পর্কে এমন কিছু ইউনিক ও কার্যকরী তথ্য জানাবো, যেগুলিকে কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজেই আপনার রুক্ষ ত্বককে লাবণ্যময়, উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত করতে পারবেন। কিন্তু অনেকেই এই বিষয়গুলো ও কার্যকরী কিছু উপায় না জানার কারণে তাদের ত্বক বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই আপনি যদি সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য গুলো জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেল শুধুমাত্র আপনার জন্যই। এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করি তাহলে আলোচ্য বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ!
পেজ সূচিপত্রঃ
.

ভুমিকা

প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ তাদের রূপচর্চা ও ত্বকের যত্নআদ্দি নিয়ে খুব সচেতন ছিলেন। তাইতো তারা প্রাচীনকালে কোন উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার না থাকার কারণে বিভিন্ন ভেষজ ঔষধের মাধ্যমে নিজেদের ত্বকের যত্ন নিতেন। কিন্তু বর্তমান সময়ে আধুনিকতার সংস্পর্শে এসে বিশ্বের প্রায় অধিকাংশ মানুষ তাদের ত্বকের যত্নে বিভিন্ন ধরনের সিরাম ব্যবহার করে থাকেন। এজন্য অনেকেই বিভিন্ন ধরনের

আর্টিকেল পড়ে বা অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়ে তাদের ত্বকের যত্নে সিরাম ব্যবহার করে থাকেন। তাই আজকের এই আর্টিকেলটির আলোচ্য বিষয় হচ্ছে সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? সেই সম্পর্কে। তাই এ বিষয়টি যদি আপনারা ভালোভাবে জেনে নেন তাহলে খুব সহজেই সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত?
জেনে নিজেদের ত্বকের উপযোগী সিরামটি ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও সিরাম এর কাজ কি? সিরাম কেন ব্যবহার করা উচিত? সিরাম কি ময়েশ্চারাইজারের বিকল্প হতে পারে? কিভাবে ব্যবহার করবেন সিরাম?-সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম, সিরাম ব্যবহারের গুনাগুন, কোন বয়স থেকে সিরাম ব্যবহারকরা করা উচিত? বয়স ভেদে সিরামের ব্যবহার, কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? মুখ/ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো সিরাম কোনটি? সিরাম ব্যবহারের আগে যা জানা জরুরী,

দিনে সিরাম কতবার ব্যবহার করা উচিত? সিরাম ব্যবহারের প্রয়োজনীয় সতর্কতা, সিরামের নাম, পরিমাণ ও দাম এ বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? এ বিষয়গুলো জানার জন্য এই পোস্টটি খুবই কার্যকরী।

সিরাম এর কাজ কি? সিরাম কেন ব্যবহার করা উচিত?

সৌন্দর্যমন্ডিত লাবণ্যময়ী চেহারা কে না চায়? সৌন্দর্যের মূল কারণই হচ্ছে সুস্থতা ও নিয়মমাফিক জীবন-যাপন ধারণ করা। ত্বককে সুন্দর রাখতে অবশ্যই নিয়মমাফিক জীবন-যাপন করতে হবে। কেননা সকল সুখের মূল হচ্ছে স্বাস্থ্য ও সুস্থতা। তাই জন্য সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই নিয়মমাফিক জীবন যাপন করা অতীব প্রয়োজনীয়। একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর দেখা যায় আপনি রূপচর্চার জন্য আপনার দৈনন্দিন

রুটিনে মশ্চারাইজার, ফেসওয়াশ, বিভিন্ন ধরনের ক্রিম, পাশাপাশি নানা ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকেন। আর এগুলোর মধ্যেই একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোডাক্ট হচ্ছে সিরাম। বর্তমান সময়েও অনেক মেয়েরাই জানে না সিরাম কি? এই প্রোডাক্টটি ফেস এ কিভাবে ব্যবহার করা হয়? কেউ কেউ তো মনে করে ত্বকের যত্নে ফেসওয়াশ ও স্নো যথেষ্ট। আবার অনেকেই মনে করে সিরাম ব্যবহার করা মানে একটি বাড়তি খরচ।
আপনারা যদি সিরাম সম্পর্কে এ ধারণা নিয়ে থাকেন, তাহলে আপনাদের ধারণা ভুল। কারণ সিরাম ত্বকে ম্যাজিকের মত কাজ করে। এই সিরাম ব্যবহারের ফলে ত্বক হয়ে ওঠে আরো লাবণ্যময়ী সৌন্দর্যে ভরপুর। সাধারণত এই সিরাম হলো একটি স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট, যা আমাদের ত্বকে ব্যবহারের ফলে ত্বক হয়ে ওঠে উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত। এটি মূলত ফেসওয়াশ দিয়ে ভালোভাবে মুখ ধৌতো করার পর এই স্কিন

কেয়ার প্রোডাক্টটি মানে সিরাম মুখের ত্বকে ব্যবহার করতে হয়। ত্বকে সিরাম ব্যবহারের পর ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়। সিরাম হচ্ছে বেশ হালকা তরল জাতীয়, যা মূলত স্কিন কেয়ার হিসাবে গলায় ও মুখে ব্যবহার করা হয়। এটি তরল হওয়ায় ত্বকে ব্যবহারের ফলে, তাড়াতাড়ি শোষণ করে নেই। সাধারণত এটি ত্বককে ভেতর থেকে ময়েশ্চারাইজ করে এবং স্কিনকে হালকা অনুভব করায়।

যারা নিয়মিত ত্বকের যত্নে সিরাম ব্যবহার করে, যারা সিরাম ব্যবহার করে না তাদের তাদের তুলনায় বেশি সফট, মসৃণ, উজ্জ্বল ও লাস্যময়ী দেখায়। ফলে ত্বক থাকে সবসময় রিফ্রেস। তাই জন্য প্রত্যেকেরই ত্বকের যত্নে নিয়মিত সিরাম ব্যবহার করা উচিত। ছোট ছোট মলিকলস দ্বারা তৈরি হয় এই সিরাম, তাই জন্য ত্বকে ব্যবহারের ফলে খুব তাড়াতাড়ি ত্বকের সাথে স্কিনে মিশে যায়। সিরাম নিয়মিত ব্যবহারের

ফলে স্কিনের বলিরেখা দূর হয়, পাশাপাশি বয়সের ছাপ দূর করে। যদি আপনার মনে হয়, আপনার স্কিনের উজ্জ্বলতা দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে, তাহলে আপনি অতি দ্রুত সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। এটি ব্যবহারের ফলে আপনার হারানো উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে, তখন আপনার ত্বক হবে সজীব ও লাবণ্যময়ী। মূলত সিরাম ব্যবহার করতে হয়, ত্বক প্রথমে ফেসওয়াশ দিয়ে ধৌত করার পর,

যখন আপনার ত্বক শুকিয়ে যাবে,হালকা ভেজা ভেজা অবস্থাতেই সিরাম ব্যবহার করতে হয়। স্কিনে অল্প পরিমাণে সিরাম ব্যবহার করতে হবে। প্রতিদিন নিয়মিত একবার করে আপনার স্কিনের সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। ভালো ফলাফল পেতে নিয়মিত স্কিনে সিরাম ব্যবহার করুন।

সিরাম কি ময়েশ্চারাইজারের বিকল্প হতে পারে ?

সিরাম মূলত ময়েশ্চারাইজার এর বিকল্প কোনোভাবেই নয়। কারণ সিরামের কাজ স্কিনে আলাদা, মশ্চারাইজারের কাজ স্কিনে আলাদা। মূলত আগে স্কিনের সিরাম ব্যবহার করতে হয় তারপর ত্বক শুকিয়ে আসলে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়। সিরাম ব্যবহারের ফলে সিরাম স্কিনের গভীরে গিয়ে ত্বকের বলিরেখা দূর, করে বয়সের ছাপ দূর করে, স্কিনের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার দূর করে। আর ময়েশ্চারাইজার এর কাজ হল স্কিনকে সফট রাখা পাশাপাশি সিরামের ওপর একটি প্রলেপ তৈরি করা যা সিরামের গুণগতমান ঠিক রাখবে।

কিভাবে ব্যবহার করবেন সিরাম?-সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম

সিরাম মূলত ত্বকের গভীরে গিয়ে কাজ করে। এটি স্কিনে ব্যবহারের ফলে খুব দ্রুত কাজ করে এবং সিরাম ব্যবহারের ফল হয় দুর্দান্ত। প্রথমে আপনার ত্বক ভালোভাবে ফেসওয়াশ দিয়ে ধৌত করে নিন এরপর হালকা ভেজা ভেজা ভাব থাকবে তখন সিরাম আপনার স্কিনে আলতোভাবে মাসাজ করুন। সিরাম ব্যবহারের পর কয়েক মিনিট অপেক্ষা করার পর, যখন দেখবেন আপনার স্কিন শুকিয়ে গেছে তখন আপনার স্কিনে ময়েশ্চারাইজার আলতোভাবে মাসাজ করুন। দিনে ১-২ বার আপনার স্কিনে সিরাম ব্যবহার করতে পারেন ভালো ফলাফল পেতে নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যবহার করুন।

সিরাম ব্যবহারের গুনাগুন

সাধারণত সিরাম ব্যবহার করতে বেশি সময় ব্যয় হয় না। এটি মূলত ত্বকে ব্যবহারের ফলে খুব দ্রুত কাজ করে পাশাপাশি ত্বকের বলিরেখা দূর করে, বয়সে ছাপ কমায়, ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকাংশেই বাড়িয়ে তোলে। ফলে ত্বক হয়ে ওঠে সতেজ, উজ্জল, প্রাণবন্ত, লাবণ্যময়ী। ত্বকের ফোলা ভাব দূর করে পাশাপাশি ডার্ক সার্কেল নিমিষেই ম্যাজিক এর মতো দূর করে দেয়। এই সিরাম ব্যবহারের ফলে ত্বকের
গভীরে গিয়ে গভীর থেকে খুব দ্রুতই খুবই ভালো কাজ করে। তাই জন্য এই সিরাম স্কিন কেয়ার প্রোডাক্টটি আমাদের স্কিনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী। ত্বকের যত্নে সিরাম নিয়মিত ত্বকে ব্যবহার করা আবশ্যক স্কিন ভালো রাখার জন্য।

কোন বয়স থেকে সিরাম ব্যবহারকরা করা উচিত?

সাধারণত আপনার ত্বকের সমস্যার উপর নির্ভর করে আপনার ত্বকের যত্নে আপনার স্ক্যিনের ধরন অনুযায়ী সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। তবে আপনাকে একটা বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে, আপনার ত্বকের নির্দিষ্ট সমস্যাগুলো চিহ্নিত করুন এবং তারপর ত্বকের যত্নে আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী আপনার প্রতিদিনের রুটিনে সিরাম অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। কিশোর বয়সের শুরু থেকে এবং যৌবনের প্রথম দিকে মূলত স্কিনে সিরাম ব্যবহার করা হয়। তাহলে চলুন কোন বয়স থেকে সিরাম ব্যবহার করা উচিত জেনে নেওয়া যাক।
  • সাধারণত ১৮-২০ বছরের শুরুর দিক থেকে আপনি আপনার স্কিনে নিয়মিত সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। মূলত বয়সের এই সময়টাতে স্কিনে বেশি ব্রণের সমস্যা দেখা দেয় এবং হাইপিগমেন্টেশনের সমস্যা দেখা দেয়। তাই এই সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়ার জন্য আপনি আপনার ত্বকে সিরাম নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যবহার শুরু করতে পারেন।
  • ২০ বছরের মাঝামাঝি থেকে ৩০ বছরের প্রথম আপনি আপনার ত্বকের যত্নে নিয়মিত সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। মূলত যখন ২০ বছরের মাঝামাঝি থেকে ৩০ বছরের শুরুর দিকে কোঁঠায় বয়স পৌঁছায় তখন স্কিনের হাইড্রেশন ধীরে ধীরে কমতে থাকে এবং স্কিনে বয়সের ছাপ লক্ষ্য করা যায়, স্কিনে বলিরেখা তৈরি হয়। তাই জন্য হাইড্রেশন কমাতে, স্কিনের বলিরেখা দূর করতে এবং বয়সের ছাপ রোধ করতে তখন স্কিনে সিরাম ব্যবহার করা উচিত।
  • ৩০ বছর থেকে আরও বেশি বয়স পর্যন্ত আপনি নিয়মিত আপনার ত্বকে সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। কারণ ৩০ বছর বয়সের পর থেকে স্বাভাবিকভাবে স্কিনে বার্ধক্যের লক্ষণগুলো দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। তাই জন্য ত্বকে সুক্ষরেখা ও বলিরেখার পাশাপাশি স্কিনের ইলাস্টিসিটি ধীরে ধীরে কমতে থাকে। এই সমস্যাগুলি দূর করার জন্য ত্বকের যত্নে সিরাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনার ত্বকের সমস্যার ধরন অনুযায়ী, আপনার ত্বকের সকল সমস্যা দূর করার জন্য একটি নির্দিষ্ট সিরাম ব্যবহার করা শুরু করুন। প্রয়োজনে আপনি আপনার নিকটস্থ স্কিনকেয়ার স্পেশালিস্টের সাথে পরামর্শ করে আপনি আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী সিরাম বেছে নিতে পারেন।

বয়স ভেদে সিরামের ব্যবহার

কিশোর বয়স থেকে শুরু করে জীবনের শেষ অব্দি ত্বককে সুন্দর,সজীব প্রাণ উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যকর এবং লাবণ্যময়ী রাখতে কে না চায়? সবাই চাই। তবে সঠিক পর্ণ নির্বাচন এবং সঠিক নিয়ম না জানার কারণে অনেকেই ত্বকের যত্ন ভালো ভাবে নিতে পারে না। কোন বয়সে জন্য কোন ধরনের সিরাম ত্বকের জন্য উপযুক্ত এবং সাথে সাথে উপকারী তা নিচে উল্লেখ করা হলো।

১৮-২০ বছর পর্যন্ত যে সিরাম ব্যবহার করা ভালো

আপনার বয়স যদি ১৮ থেকে ২০ এর মধ্যে হয় এবং আপনার ত্বকে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়, বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়, সেই সমস্যাগুলো থেকে পরিত্রাণ পেতে এবং আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী যে সিরাম গুলো পারফেক্ট সেই সিরাম গুলো ব্যবহার করতে হবে। আপনি যে সিরাম গুলো ব্যবহার করবেন সেগুলো নিচে দেওয়া হলো।
  • হাইড্রেশন সিরামঃ মূলত এই হালকা ওজনের সিরামটি স্কিনের তৈল গ্রন্থিকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং ত্বকের আদ্রতার ভারসাম্য রক্ষা করে পাশাপাশি ত্বককে হাইড্রেশন রাখতে সাহায্য করে। কোনরকম তেল চিটচিটে ভাব ছাড়াই। যাদের স্কিন শুষ্ক তাদের জন্য এই হাইড্রেশন সিরামটি একেবারে পারফেক্ট।
  • অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত সিরামঃ এই সিরামটিতে মূলত বিভিন্ন রকম অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বিদ্যমান রয়েছে। যা স্কিনকে বাহিরের দূষণের হাত থেকে রক্ষা করে পাশাপাশি অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে তখন ত্বক হয়ে ওঠে প্রাণবন্ত।
  • মৃদু এক্সফোলিয়েটিং সিরামঃ সাধারণত গ্লাইকোলিক অ্যাসিড এবং ল্যাকটিক অ্যাসিডের মতো এক্সফোলিয়েটিং উপাদান দিয়ে তৈরি হয় এই সিরামটি। ফলে মুখের দাগ-ছোপ কমায়, স্কিন টানটান করে এবং ত্বক মসৃণ করে, তখন ত্বক হয়ে ওঠে আরো সতেজ।
  • নন-কমেডোজেনিক সিরামঃ তৈলাক্ত ত্বকের জন্য নন-কমেডোজেনিক সিরাম সবচেয়ে বেস্ট। যাদের ত্বক তৈলাক্ত তারা এই সিরামটি ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। পোরসের ছিদ্রে আটকে থাকা ধুলো, ময়লা দ্রুত পরিষ্কার করে পাশাপাশি ত্বকের ব্রেক আউট দ্রুত কমায়। এই সিরামটি ত্বকের ভারসাম্য রক্ষা করে এবং ত্বককে করে তোলে উজ্জ্বল।

২০ বছরের মাঝামাঝি থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত যে সিরাম গুলো ব্যবহার করা ভালো

আপনার বয়স যদি ২০ মাঝামাঝি থেকে ৩০ বছরের কোঠায় পৌছিয়ে থাকে, তাহলে আপনার ত্বকের যত্নে নিয়মিত সিরাম ব্যবহার করুন। আপনার ত্বকের সকল সমস্যা সাথে প্রতিরোধ করবে এবং আপনার ত্বকের ভারসাম্য বজায় রাখবে। তাহলে চলুন আপনি যে সিরাম গুলো ব্যবহার করবেন সেগুলো জেনে নেওয়া যাক।
  • ভিটামিন সি সিরামঃ সাধারণত ভিটামিন সি সিরাম ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, ত্বকের কুচকে যাওয়া ভাব দূর করে, ত্বক টানটান করে পাশাপাশি ত্বকের হাইপিগমেন্টেশন দূর করে। এই সিরামে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সাথে মোকাবেলা করে ত্বককে রক্ষা করে।
  • হায়ালুরোটিন অ্যাসিড সিরামঃ স্কিনকে হাইড্রেশন রাখতে সহায়তা করে হায়ালুরেটিন অ্যাসিড যুক্ত সিরামটি, ত্বক মসৃণ করে পাশাপাশি স্কিনের ইলাস্টিসিটি বজায় রাখ। এই সিরামটি ত্বককে নমনীয় এবং মসৃণ করে এবং ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে।
  • রেটিনাল সিরামঃ ত্বকের সূক্ষ্ম বলেরেখা দূর করে, ত্বকের গঠন উন্নত করে ও ত্বকের কোলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এই সিরামটি আপনি নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনি আপনার ত্বকের পরিবর্তন নিজেই বুঝতে পারবেন। এটি পোরসের ছিদ্র কমাতেও খুব ভালো সহায়তা করে।
  • পেপটাইড সিরামঃ স্কিনের কোলাজের উৎপাদন বৃদ্ধিতে এই সিরামটি খুবই ভালো কাজ করে পাশাপাশি ত্বকের ইলাস্টিসিটির ভারসাম্য বাড়ায়। পেপটাইড সিরাম আপনার স্কিনের বার্ধক্যের দৃশ্যমান লক্ষন গুলো খুব দ্রুত দূরীভূত করে এবং চেহারার তারুণ্যতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
  • গ্লাইকোলিক অ্যাসিড বা ল্যাকটিক অ্যাসিড সিরামঃ মূলত ত্বকের কোষের টার্নওভার বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে ও ত্বকের অমসৃণ ভাব দূর করে এবং স্কিনের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে এই গ্লাইকোলিক অ্যাসিড বা ল্যাকটিক অ্যাসিড সিরাম খুবই কার্যকরী।

৩০ বছর থেকে আরো বেশি বয়স পর্যন্ত যে সিরাম গুলো ব্যবহার করা ভালো

আপনার বয়স যদি ৩০ বছর বা তারও অধিক হয় তাহলে আপনি আপনার স্কিনে ফুটে ওঠা বার্ধক্যের দৃশ্যমান লক্ষণগুলি দূর করার জন্য এবং আপনার ত্বকের স্বাস্থ্য কে সুন্দর রাখার জন্য এমন একটি সিরাম আপনার ত্বকের জন্য দরকার যেটি এই সমস্যাগুলোর সাথে মোকাবেলা করবে। তাহলে চলুন এই বয়সের জন্য কোন সিরাম গুলো উপযুক্ত বা সঠিক।
  • আন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সিরামঃ বাহিরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া থেকে ত্বককে রক্ষা করবে পাশাপাশি ত্বকের বলিরেখা দূর করবে এই ভিটামিন সি এবং ই এর মত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এই সিরাম। এই সিরামটি আপনার ত্বককে করে তুলবে উজ্জ্বল, প্রাণবন্ত এবং লাবণ্যময়।
  • হায়ালুরোটিন অ্যাসিড সিরামঃ এই সিরাম ত্বকের হাইড্রেশন ধরে রাখতে সহায়তা করবে ও বলিরেখা দূর করবে এবং ত্বককে করে তুলবে সতেজ, প্রাণ উজ্জ্বল, লাস্যময়ী।
  • পেপটাইড সিরামঃ এই সিরামটি কোলাজেন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, ত্বকের ইলাস্টিসিটি বাড়ায়, বলির উপস্থিতি রোধ করে। এই সিরামটি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।
  • রেটিনল বা রেটিনয়েড সিরামঃ সাধারণত রেটিনয়েড বা রেটিনল সিরাম ত্বকের বলিরেখা, ত্বকের অসম গঠন, ত্বকের বিভিন্ন সূক্ষ্মরেখা, এবং ত্বকের কোলাজেন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। আপনার ত্বককে আগের চেয়ে অনেক উন্নত করে পাশাপাশি বয়সের ছাপ কমাতে খুবই কার্যকরী।
  • গ্রোথ ফ্যাক্টর সিরামঃ মূলত ত্বকের কোষ বৃদ্ধি করে গ্রোথ ফ্যাক্টর সিরাম এবং এই সিরাম ত্বকের কোলাজেন বৃদ্ধি, ইলাস্টিসিটি বৃদ্ধি পাশাপাশি স্কিনকে মেরামত করে। স্কিনে সূক্ষ্ম বলিরাখার উপস্থিতি কমায়। আসল কথা হলো ত্বকের ধরন অনুযায়ী সঠিক সিরামটি নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত?

প্রতিটি সিরামে মূলত কার্যকারী উপাদানে ভরপুর থাকে। কিন্তু সব সিরাম সব ত্বকের জন্য উপযুক্ত না। যেমন সব ফেসওয়াশ সব ত্বকের জন্য উপযুক্ত না, ঠিক তেমনি সব সিরাম সব ত্বকের জন্য পারফেক্ট হয় না। তাই জন্য আপনার ত্বক অনুযায়ী সিরাম নির্বাচন করুন। কারণ একেক ধরনের ত্বকের জন্য একেক রকম সিরাম থাকে। সিরামের বোতলের পিছনের লেখা থেকে আপনি জেনে নিন সেই সিরামেরটির ভিতরে কি কি উপাদান দিয়ে তৈরি। মার্কেট থেকে সিরাম কেনার আগে অল্প একটু হাতে নিয়ে আপনার ত্বকে লাগিয়ে দেখুন কোনরকম সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে কি না।
  • মূলত আপনার ত্বক যদি ব্রণ, ফুসকুড়ি যুক্ত হয়, আপনার অতিরিক্ত পরিমাণে ব্রণের সমস্যা থাকে, তাহলে আপনি বেছে নিতে পারেন ভিটামিন সি, স্যালিসিলিক অ্যাসিড, জিংক ও রেটিনাল যুক্ত সিরাম এটি আপনার স্কিনের জন্য পারফেক্ট। স্কিনের জ্বালাপোড়া ও অস্বস্তি ভাব কমায় এই জিংক, পাশাপাশি রেটিনল স্কিনের ফোলা ভাব খুব দ্রুত দূর করে। স্কিনের তৈল গ্রন্থিকে নিয়ন্ত্রণ করে ভিটামিন সি পাশাপাশি স্কিনের লোমকূপ পরিষ্কার করে স্যালিসিলিক অ্যাসিড।
  • আপনার মনে হচ্ছে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা হারিয়ে যাচ্ছে তাহলে আপনি আপনার ত্বকের জন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। গ্রিন-টি ইনস্ট্যান্ট বিদ্যমান রয়েছে। ফলে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে সজীব, প্রাণবন্ত।
  • আপনার ত্বক যদি হয়ে ওঠে শুষ্ক তাহলে আপনি ভিটামিন ই ও হাইড্রোলিক অ্যাসিড এবং গ্লাইকোলিক অ্যাসিড যুক্ত সিরাম নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন। এটি স্কিনকে এক্সফোলিয়েট করতে সহায়তা করে, ত্বক ময়েশ্চারাইজার রাখতে সাহায্য করে পাশাপাশি ত্বকের বিভিন্ন রকম ভারসাম্য বজায় রাখে ত্বককে করে তোলে তারুণ্য ও কোমলমতী।
  • আপনার ত্বকে যদি জড়তা ভাব থাকে যেমন অনেক সময় স্কিনের বলেরেখার কারণে ত্বক কুঁচকে যায়, তাহলে যদি আপনার এরকম সমস্যা হয়, তবে আপনি পেপটাইড সমৃদ্ধ সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার স্কিনের জন্য পারফেক্ট হবে। এটি মূলত আপনার ত্বক থেকে মৃতকোষ দূর করবে, কোলাজেন ও ইলাস্টিন উৎপাদন দিন দিন বৃদ্ধি করবে এবং আপনার ত্বক ধীরে ধীরে হয়ে উঠবে টানটান লাস্যময়ী।

মুখ/ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো সিরাম কোনটি?

ত্বকের তারুণ্যতা, লাবণ্যতা ও উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সিরাম ত্বকে ম্যাজিক এর মত কাজ করে। ত্বকের স্বাস্থ্য সুন্দর, উজ্জ্বল ও লাবণ্যময় করতে স্কিনের প্রয়োজনীয় সব সক্রিয় শক্তিশালী উপাদান সরবরাহ করে থাকে সিরাম। সিরাম সম্পর্কে প্রায় সকলেরই কম বেশি ধারণা রয়েছে। কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করতে হবে এটা সম্পর্কে অনেকেই আবার জানেন না। তাই ত্বকের ধরন অনুযায়ী (নরমাল,
ড্রাই, অয়েলি, কম্বিনেশন) সিরাম ব্যবহার করাই হচ্ছে বুদ্ধিমানের কাজ। স্কিন কেয়ার এর জন্য তাই সঠিকভাবে ত্বকের ধরন অনুযায়ী বাছাই করে নিতে হবে সঠিক সিরাম। আর সেজন্যই আপনাকে আগে জানতে হবে কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করার জরুরী। কোন সিরাম ব্যবহার করলে কি কি উপকার হয় বা কোন সিরাম ব্যবহার করলে ত্বকের কি কি সমস্যা দূর হয়। যেমন ধরুন আপনার ত্বকে

পোরসের আছে ( WHITE RICE SERUM ) ব্যবহার করলে আপনার পোরসের সমস্যাগুলো দূরীভূত হবে। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার ত্বকের পোরসের সমস্যার জন্য WHITE RICE SERUM টি ব্যবহার করতে পারেন। আমি আজকে এই আর্টিকেলটিতে টপ পাঁচটি সিরাম সম্পর্কে জানাবো এবং এই পাঁচটি সিরাম কি কি উপকার রয়েছে সেগুলো জানাবো। আপনার ত্বকের কি কি সমস্যা সমাধান করবে এই সিরাম গুলো জানতে আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন ।
সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত?
  • VITAMIN C FACE SERUM, ত্বকের জন্য VITAMIN C FACE SERUM অনেক উপকারী। এই সিরামটি ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক মসৃণ এবং দাগ মুক্ত হবে পাশাপাশি প্রাকৃতিকভাবে ত্বক ফর্সা হবে। যাদের ত্বকে এলার্জি রয়েছে তারাও এই সিরামটি ব্যবহার করতে পারবেন। এই সিরামটি ব্যবহারের ফলে ত্বক ময়েশ্চারাইজ হবে। যাদের ত্বকে মেছতার সমস্যা রয়েছে তারা এই সিরামটা ব্যবহার করতে পারেন। এটা ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকের মেছতা দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও ত্বকে পুষ্টি জোগাবে,ত্বকের বলিরেখা দূর করবে,ত্বক টানটান এবং চকচকে করবে। ত্বকে যাদের ব্রণের সমস্যা রয়েছে, তারা অনায়াসে এই সিরামটি ব্যবহার করতে পারেন। এই সিরামটি ব্যবহারের ফলে ব্রণ দূর হয়ে যাবে।
  • WHITE RICE SERUM, বর্তমান সময়ে WHITE RICE SERUM বেশ জনপ্রিয়। যেকোনো ত্বকের মানুষেরা এই সিরামটি ব্যবহার করতে পারেন। এই সিরাম ব্যবহারের ফলে ত্বক মসৃণ হয়ে যাবে। কোরিয়ান মেয়েদের মতো যারা ত্বক চান তারা এই সিরামটি ব্যবহার করতে পারেন। এই সিরামটি ব্যবহারের ফলে ত্বকের কালো দাগ দূর হয়ে যায়। ত্বকের পোরসের সমস্যা দূর হয়ে যাবে এবং ড্রাই ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করতে সাহায্য করে। আপনার ত্বক ফর্সা, উজ্জ্বল, গ্লোয়িং হয়ে যাবে এই সিরামটা ব্যবহারের মাধ্যমে।
  • GREEN TEA SERUM, প্রিয় পাঠক, আপনাদের মধ্যে কারা কারা গ্রিন টি পান করেন। এটা স্বাদ টা কেমন? অবশ্যই পানসে। কিন্তু এই পানসে চা টা কেন মানুষ বারবার গ্রহণ করছে? অবশ্যই ত্বকের ভালোর জন্য। আর সেই গ্রিন টি দিয়েই তৈরি হচ্ছে GREEN TEA SERAM. এই সিরামটি ত্বকের তেল নিয়ন্ত্রণ করে পাশাপাশি ব্রণ দূর করে। এটি ত্বককে রিলিফ করে এবং মেরামত করে। এই সিরামটি সক্রিয় সবুজ চা পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। যার মাধ্যমে আপনার ত্বকের স্তরে খুব সহজে প্রবেশ করে ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে,ত্বককে পুষ্টি যোগায় এবং আদ্র ও পরিষ্কার রাখে।
  • যাদের ত্বকে পোরসের সমস্যা রয়েছে মানে কিছুটা ছিদ্র ছিদ্র হয়ে যাচ্ছে তারা এই সিরামটি ব্যবহার করতে পারেন। এই সিরাম টি ব্যবহারে আপনার ত্বকের ওই ছিদ্র গুলো মুছে যাবে। যাদের ত্বকে ব্রণের সমস্যা রয়েছে তারা এই সিরাম টা ব্যবহার করতে পারেন। এই সিরামটি ব্যবহারের ফলে খুব দ্রুত ব্রন দূর হয়ে যাবে।
  • EGGS FACE SERUM, ডিম স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। আর সেই ডিম থেকেই তৈরি হচ্ছে EGGS FACE SERUM এটা ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে ময়েশ্চারাইজ করে। যাদের স্কিনে গর্ত রয়েছে, তাদের পোর মিনিমাইজ করে,ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে এই সিরামটা দারুন কার্যকরী। এটাই স্ক্রিনকে গ্লো করবে,ত্বকের বলিরেখা দূর করবে,সানটান রিমুভ করবে,আর ত্বক করে তুলবে প্রাকৃতিকভাবে মসৃণ। যারা ফর্সা হতে চান, তারা এই সিরাম টা ব্যবহার করতে পারেন। এই সিরামটা ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকের রং ফর্সা হয়ে যাবে। চোখের নিচে যাদের কালো দাগ রয়েছে তারা এই সিরামটি ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও এই সিরামটি ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকের মৃত কোষ দূর করে, আপনার ত্বকে তারুণ্য ফিরে আসবে,আপনার ত্বক থেকে ব্যাকটেরিয়া দূর করবে এবং ত্বক থেকে বয়সের ছাপ দূর করবে। এটা যেকোনো ত্বকে ব্যবহার করা যাবে।
  • ONE SPRING SERUM, পরিশেষে আরেকটি সিরাম হলো ONE SPRING SERUM এটি ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক HEALTHY হয়ে যাবে। ত্বকের রিংকেলস দূর হয়ে যাবে। চোখের নিচের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে। যাদের ত্বকে অনেক সমস্যা তাদের স্কিন রিপিয়ার হবে। স্কিনকে ভিতর থেকে গ্লো করবে, স্কিনকে সফট করবে, স্কিনকে উজ্জ্বল করবে। এছাড়াও ত্বকের যে মলিনতা রয়েছে, তা দূর হয়ে যাবে। এই সিরামটি মূলত ছেলে মেয়ে উভয়ই ব্যবহার করতে পারবে।
আজকে আমি এই আর্টিকেলটিতে যে পাঁচটি সিরামের কথা উল্লেখ করেছি এগুলো ছেলে মেয়ে উভয়ে ব্যবহার করতে পারবে। আপনি আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী বা ত্বকের সমস্যা অনুযায়ী আপনি এর মধ্যে যে কোন একটি সিরাম ব্যবহার করতে পারেন।

সিরাম ব্যবহারের আগে যা জানা জরুরী

সাধারণত উজ্জ্বল ত্বকের জন্য সিরাম দারুণ কার্যকরী এক সলিউশান। সিরাম ব্যবহারের আগে কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম উপযোগী সেটা অবশ্যই আগে জানা জরুরী। তাছাড়া আপনি যদি যেকোনো একটি সিরাম নির্বাচন করেন আপনার ত্বকের জন্য, তাহলে সেটি আপনার ত্বকের উপযোগী নাও হতে পারে, তখন হিতে বিপরীত হতে পারে। সঠিক সিরাম নির্বাচন করার পর অবশ্যই সঠিক প্রয়োগবিধি

সম্পর্কে জেনে তারপর আপনার ত্বকের যত্নে এপ্লাই করুন। আরোও কিছু কথা অবশ্যই স্মরণ রাখতে হবে যেমন সঠিকভাবে প্রোডাক্টস লেয়ারিং করা, সঠিক অ্যামাউন্ট ও সঠিক নিয়মে এপ্লাই করা, টাইম গ্যাপ দেওয়া ও প্যাচ টেস্ট করে নেওয়া, স্কিনের ধরন অনুযায়ী সিরাম বেছে নেওয়া, লো কোয়ালিটির প্রোডাক্ট সিলেক্ট না করা,ইনগ্রেডিয়েন্ট চেক করা, ঠিকভাবে সিরাম স্টোর করা, এক্সপায়ার্ড সিরাম ব্যবহার না,

এন্টিফেসিয়াল ফ্রেগ্রেন্সযুক্ত সিরাম ব্যবহার না করা। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য কিংবা যাদের ত্বকে অতিরিক্ত পিম্পল তারা সিরাম বেছে নিতে পারেন। এটি সিবাম নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো এক্সফোলিয়েটিং সিরাম। এতে বিদ্যমান রয়েছে গ্লাইকোলিক অ্যাসিড, ম্যান্ডেলিক অ্যাসিড, ল্যাকটিক অ্যাসিড, স্যালিসিলিক অ্যাসিড, ম্যালিক অ্যাসিড,সাইট্রিক অ্যাসিড ইত্যাদি।
এটি ত্বকের বলিরেখা সহ বিভিন্ন সমস্যার সাথে মোকাবেলা করে। শুষ্ক ত্বকের জন্য হাইড্রেটিং সিরাম সবচেয়ে বেস্ট। এতে বিদ্যমান রয়েছে হায়ালুরোনিক অ্যাসিড। দাগছোপ, মলিন ভাব,ত্বকে প্রকট ছিদ্র দৃশ্যমান থাকলে ভিটামিন সি কিংবা ভিটামিন বি-৩ সমৃদ্ধ সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। সাধারণত এটা ব্রাইটেনিং সিরাম। বয়সের ছাপ কমাতে অ্যান্টি এজিং সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। এটি বয়সের ছাপ

কমাতে খুবই কার্যকরী পাশাপাশি ত্বকের কোষের ঘনত্ব ও রং বজায় রাখে। ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করে। নতুন কোন সিরাম আপনার ত্বকের যত্নে নির্বাচন করার আগে, অবশ্যই প্রথমে কয়েকদিন অল্প পরিমাণে ব্যবহার করে দেখুন, যদি কোন প্রতিক্রিয়া না থাকে, তাহলে আপনার ত্বকের যত্নে নিয়মিত প্রয়োগ করতে পারেন। প্রথমে ভালোভাবে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নেবেন,

তারপর যখন হালকা ভেজা ভেজা ভাব থাকবে তখন সিরাম আপনার ত্বকে প্রয়োগ করে আলতোভাবে মাসাজ করুন, যখন দেখবেন শুকিয়ে গেছে, তখন আপনার তাকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। অনেক বেশি পরিমাণে সিরাম ব্যবহার করা যাবে না পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে।

দিনে সিরাম কতবার ব্যবহার করা উচিত?

স্কিনকে সুন্দর রাখতে ত্বকের যত্নে সিরামের গুনাগুন অনেক। অনেকেই জানেনা মূলত সিরাম দিনে কতবার ব্যবহার করতে হয়। সিরামের ব্যবহারবিধি না জানার কারণে কেউ দিনে অনেকবার স্কিনে সিরাম প্রয়োগ করে ফেলে কিংবা কেউ আবার সঠিক পদ্ধতিতে স্কিন কেয়ার করে। তাই সকলেরই জানা উচিত সিরাম ত্বকের যত্নে দিনে কতবার ব্যবহার করা যায়। কারণ সিরাম ব্যবহারে ত্বকের যেমন বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করে, ঠিক তেমনি বেশি ব্যবহারের ফলে স্কিনে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তাই সকলেরই জানা উচিত সিরাম প্রতিদিন কতবার ব্যবহার করা যায়। সকালবেলা কিংবা রাত্রিবেলা দিনে দুইবার সিরাম ব্যবহার করার উপযুক্ত সময়। কিন্তু সকালে ও রাতে সিরাম ব্যবহারের নিয়ম ভিন্ন। কখনো মশ্চারাইজারের আগে সিরাম মাখতে হবে, কখনও স্কিন কেয়ারের শেষ ধাপে সিরাম মাখতে হবে। নিয়মিত সঠিক পদ্ধতিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে সিরাম আপনার ত্বকের যত্নে ব্যবহার করুন। সিরাম নিয়মিত দিনে যে কোন সময় প্রতিদিন দুইবার ব্যবহার করতে পারেন। সিরাম ব্যবহার করার পর অবশ্যই ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন।

সিরাম ব্যবহারের প্রয়োজনীয় সতর্কতা

সিরাম ব্যবহারের যেমন বিভিন্ন রকম উপকারিতা রয়েছে, ঠিক তেমনি সঠিক পদ্ধতি না জানার কারণে অপকারিতাও রয়েছে। তাহলে চলুন নিচে জেনে নেয়া যাক সিরামের কিছু সতর্কতা সম্পর্কে।
প্রতিদিন দিনে দুইবার সিরাম ব্যবহার করা ত্বকের জন্য যথেষ্ট, দুইয়ের অধিক স্কিনে সিরাম ব্যবহার করা ক্ষতিকর। অনেকেই ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ দেওয়ার পর ভেজা অবস্থাতেই সিরাম মুখে লাগিয়ে নেয়। এটি স্কিনের জন্য মূলত ঠিক নই।
  • অনেকেই ত্বকের ধরন বিবেচনা না করেই, যে কোন ধরনের সিরাম ব্যবহার করে এটা করা যাবে না। ত্বকের ধরন অনুযায়ী সিরাম নির্বাচন করুন। সকাল বেলা আগে স্কিনে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন, তারপর সিরাম ব্যবহার করবেন। অনেকেই সঠিক প্রয়োগ বিধি না জানার কারণে সমস্যায় পড়েন।
  • সকালে ও রাত্রে ত্বকের যত্ন একেবারেই ভিন্ন। কখনো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারের আগে তো কখনো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারের পরে সিরাম ব্যবহার করতে হয়। কোন সিরাম কখন লাগাবেন সেটার সঠিক পদ্ধতি জেনে ব্যবহার করুন।
  • রেটিনাল ত্বক থেকে অতিবেগুনি রশ্মি অধিক সংবেদনশীল করে তোলে ফলে রেটিনলের কার্যকারিতা কমায় সূর্যের আলো। নিউওয়ার্ক সিটির চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ, হুইটনি বোয়ে রাতের বেলায় রেটিনল সিরাম ব্যবহার এবং দিনেরবেলা এসপিএফ ৩০ বা তারও বেশি এসপিএফের সানস্ক্রিম ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন।
  • সিরামের ঘনত্ব বেশি তাই জন্য অল্প পরিমাণে ব্যবহারই যথেষ্ট। বর্তমান সময়ে যে সিরাম গুলো মার্কেটে পাওয়া যাচ্ছে সেগুলোর সাথে ড্রপার থাকছে। তাই স্কিনে কয়েক ফোটা দেওয়ার পর আলতো ভাবে হাত দিয়ে মাসাজ করে নিতে হবে। বেশি পরিমাণে ব্যবহার করা যাবে না পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে।
  • আপনার ত্বকে যদি ব্রণ, অ্যাকজিমা বা আপনার স্কিনের কোন ধরনের সমস্যা থাকে, তাহলে অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেবেন। কারণ যদি আপনি আপনার ত্বকে যে সিরামটি ব্যবহার করবেন, সেটি যদি আপনার ত্বকের সাথে খাপ না খায়, তাহলে আপনার ত্বকে প্রতিক্রিয়া ঘটতে পারে।
  • সিরাম সম্পর্কে আপনার যদি কোনরকম ধারণা না থাকে, তাহলে অযথাই কিনতে যাবেন না। আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী সিরাম ব্যবহার করুন, প্রয়োজনে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিতে পারেন।
  • রাতের বেলা প্রথমে ফেসওয়াশ দিয়ে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিন কিংবা স্ক্রাব করে নিতে পারেন। ফলে আপনার ত্বকের মৃত কোষ দূর হয়ে যাবে। তারপর আপনার ত্বকে টোনার লাগান। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর আপনি নাইট ক্রিম আপনার ফেসে ব্যবহার করতে পারেন। অবশ্যই মনে রাখবেন, মুখ ধুয়ে সঙ্গে সঙ্গে সিরাম ব্যবহার করা যাবে না, মুখ ধোয়ার পর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন, যখন আপনার মুখ শুকিয়ে যাবে, তখন অল্প পরিমাণে সিরাম ব্যবহার করতে পারেন।
  • আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী ক্লিনজিং ব্যবহার করুন। কারন আপনার ত্বকের প্রাকৃতিক তেল এবং পিএইচ এর স্তরের ভারসাম্য নষ্ট যেন না হয়। এরপর টোনার ব্যবহার করুন। টোনার ব্যবহারের পর সিরাম লাগাবেন। সিরাম লাগানোর পর যতক্ষণ না আপনার ত্বক ভালোভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত কোন ধরনের প্রডাক্ট আপনার স্কিনে ব্যবহার করবেন না।

সিরামের নাম, পরিমাণ ও দাম

সিরামের নাম, পরিমাণ ও দাম
সাধারণত ত্বকের যত্নে কম বেশি প্রায় অনেকেই সিরাম ব্যবহার করে থাকেন। অনেকে আবার সিরামের সঠিক দাম না জানায় মার্কেটে কিনতে গিয়ে দোকানদারের কাছে ঠকে যায়। নিচের চার্টে কিছু সিরামের নাম, পরিমাণ ও দাম উল্লেখ করা হলো।
ক্রমিক নং সিরামের নাম ও পরিমান সিরামের দাম
০১ Hchana হোয়াইট রাইস সিরাম ফর অল স্কিন (15 ml) | Hchana White Rice Serum Skin Beauty Essence ৳ 320.00 Original price was: ৳ 320.00.৳ 205.00
০২ Laikou Japan Sakura স্কিন কেয়ার কম্বো সেট (5 pcs) | Laikou Japan Sakura Skincare Set ৳ 1,050.00 Original price was: ৳ 1,050.00.৳ 990.00
০৩ Dr. Rashel ভিটামিন সি ফেইস সিরাম ফর ব্রাইটনিং অ্যান্ড অ্যান্টি এজিং (50 ml) | Dr. Rashel Vitamin C Face Serum ৳ 599.00 Original price was: ৳ 599.00.৳ 420.00
০৪ Covercoco London 24k লাক্সারি গোল্ড নেচারাল এস্থেটিক ফেস সিরাম (30 ml) | Covercoco Gold Ampoule Serum ৳ 500.00 Original price was: ৳ 500.00.৳ 280.00
০৫ Aichun Beauty ডিমের কোলাজেন ভিটামিন ফেস সিরাম 30 ml ৳ 400.00 Original price was: ৳ 400.00.৳ 245.00
০৬ LAIKOU ব্লুবেরি ফ্লেভার ফর স্কিন কেয়ার সিরাম 17 ml ৳ 320.00 Original price was: ৳ 320.00.৳ 135.00
০৭ MELAO স্কিন কেয়ার ভিটামিন সি সিরাম ফর অল 30ml ৳ 420.00 Original price was: ৳ 420.00.৳ 399.00
০৮ Bioaqua ডিসপেল ফ্রিকল স্ট্যাবল সুদিং নিকোটিনামাইড সিরাম (30 ml) | Bioaqua Nicotinamide Serum ৳ 600.00 Original price was: ৳ 600.00.৳ 380.00
০৯ Dr. Rashel ফেইড স্পট হোয়াইটিং সিরাম (50 ml) | Fade Spots Whitening Serum ৳ 750.00 Original price was: ৳ 750.00.৳ 415.00
১০ Laikou হায়ালুরোনিক অ্যাসিড সিরাম (17ml) ৳ 450.00 Original price was: ৳ 450.00.৳ 145.00
১১ Fenyi ব্র্যান্ড নিউ গ্রিনটি সিরাম ফর সফট স্কিন 17 ml | Fenyi Green Tea Serum ৳ 300.00 Original price was: ৳ 300.00.৳ 180.00
১২ MELAO B3 ভিটামিন ফেস সিরাম ময়শ্চারাই হাইড্রেটিং স্কিন ৳ 580.00 Original price was: ৳ 580.00.৳ 300.00
১৩ Disaar অ্যান্টি-রিঙ্কেল ময়শ্চারাইজিং ভিটামিন সি ফেস সিরাম (30 ml) | Disaar Vitamin C Face Serum ৳ 499.00 Original price was: ৳ 499.00.৳ 278.00
১৪ Disaar SPF 90 সানস্ক্রিন সিরাম (50 ml) | Disaar Sunscreen Serum ৳ 550.00 Original price was: ৳ 550.00.৳ 473.00
১৫ Laikou Australia টি ট্রি একনে সিরাম (17 ml) | Laikou Tea tree Acne Serum ৳ 350.00 Original price was: ৳ 350.00.৳ 185.00
১৬ Disaar অ্যান্টি-রিঙ্কেল ময়শ্চারাইজিং ভিটামিন সি ফেস সিরাম (30 ml) | Disaar Vitamin C Face Serum ৳ 499.00 Original price was: ৳ 499.00.৳ 278.00
১৭ Vibrant Glamour শৃঙ্ক পোরস মিনিমিজি সিরাম (30 ml) | Vibrant Glamour Shrink Pores Pore Minimize Serum ৳ 400.00 Original price was: ৳ 400.00.৳ 355.00
১৮ The Ordinary নায়াসিনামাইড 10% + জিঙ্ক 1% (30 ml) | The Ordinary Niacinamide ৳ 1,400.00 Original price was: ৳ 1,400.00.৳ 650.00
১৯ Muuchstac স্কিন লাইটেনিং হারবাল সিরাম ফর ম্যান (30 ml) | Muuchstac Herbal Skin Lightening Serum ৳ 1,300.00 Original price was: ৳ 1,300.00.৳ 845.00
২০ Guanjing Beauty কোজিক অ্যাসিড ফেস সিরাম (40 ml) | Guanjing Beauty Kojic Acid Face Serum ৳ 850.00 Original price was: ৳ 850.00.৳ 425.00
২১ Osufi হোয়াইটেনিং অ্যান্ড ময়েশ্চারাইজিং ফেস সিরাম (60 ml) | Osufi Serum ৳ 780.00 Original price was: ৳ 780.00.৳ 540.00
২২ Mamaearth স্কিন ইলুমিনেট ভিটামিন সি সিরাম (30 gm) | Mamaearth Vitamin C Serum ৳ 1,290.00 Original price was: ৳ 1,290.00.৳ 785.00
২৩ Axis-y ডার্ক স্পট কারেকটিং গ্লো সিরাম (50 ml) (Korean) | Axis-y Serum ৳ 1,950.00 Original price was: ৳ 1,950.00.৳ 1,725.00
২৪ Bioaqua ময়শ্চারাইজিং ভিটামিন সি সিরাম (30 ml) | Bioaqua Vitamin C Serum ৳ 400.00 Original price was: ৳ 400.00.৳ 310.00
২৫ Bioaqua হায়ালুরোনিক অ্যাসিড সিরাম (30 ml) | Bioaqua Hyaluronic Acid Serum ৳ 550.00 Original price was: ৳ 550.00.৳ 343.00
২৬ Bioaqua অ্যান্টি অক্সিডেশন সুদিং একনে টারমারিক সিরাম (30 ml) | Bioaqua Turmeric Serum ৳ 550.00 Original price was: ৳ 550.00.৳ 343.00
২৭ Lanbena হোয়াইট বিউটি ফেস অ্যান্ড বডি হোয়াইটেনিং সিরাম (30 ml) | Lanbena Whitening Serum ৳ 500.00 Original price was: ৳ 500.00.৳ 394.00
২৮ Lanbena আন্ডারআর্ম হোয়াইটিং সিরাম (30 ml) | Lanbena Underarm Whitening Serum ৳ 520.00 Original price was: ৳ 520.00.৳ 394.00
২৯ Garnier ব্রাইট কমপ্লিট 30Xভিটামিন সি বুস্টার সিরাম (15 ml) | Garnier Vitamin C Serum ৳ 750.00 Original price was: ৳ 750.00.৳ 445.00
৩০ Bioaqua হায়ালুরোনিক অ্যাসিড এসেন্স রাইস সিরাম (15 ml) | Bioaqua Rice Serum ৳ 400.00 Original price was: ৳ 400.00.৳ 230.00
৩১ Bioaqua অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হোয়াইটিং ভিটামিন সি এসেন্স সিরাম (30 ml) | Bioaqua Vitamin C Serum ৳ 400.00 Original price was: ৳ 400.00.৳ 340.00
৩২ Bioaqua টাইটেন অ্যান্টি রিঙ্কেল স্কিন এনার্জি ফেসিয়াল স্নেইলস সিরাম (30 ml) | Bioaqua Snails Serum ৳ 400.00 Original price was: ৳ 400.00.৳ 340.00
৩৩ Fenyi জাপান চেরি ব্লসম সিরাম (17 ml) | Fenyi Cherry Blossom Serum ৳ 350.00 Original price was: ৳ 350.00.৳ 180.00
৩৪ Fenyi ল্যাব 5% অ্যান্টি একনে ম্যান্ডেলিক সিরাম (17 ml) | Fenyi Mandelic Serum ৳ 450.00 Original price was: ৳ 450.00.৳ 218.00
৩৫ Simple 10% নিয়াসিনামাইড বুস্টার সিরাম ভিটামিন B3 (30 ml) | Simple Booster Serum ৳ 1,699.00 Original price was: ৳ 1,699.00.৳ 1,345.00
৩৬ Simple হায়ালুরোনিক অ্যাসিড + B5 বুস্টার সিরাম (30 ml) | Simple Serum ৳ 1,599.00 Original price was: ৳ 1,599.00.৳ 1,399.00
৩৭ Simple বুস্টার সিরাম 10% ভিটামিন C+E+F (30 ml) | Simple Serum ৳ 1,599.00 Original price was: ৳ 1,599.00.৳ 1,399.00
৩৮ Laikou প্রো ময়েশ্চারাইজিং অ্যান্ড ব্রাইটনিং সিরাম (12 ml) | Laikou Brightening Serum ৳ 350.00 Original price was: ৳ 350.00.৳ 175.00
৩৯ Fenyi একনি টি ট্রি সিরাম (17 ml) | Fenyi Acne Serum ৳ 350.00 Original price was: ৳ 350.00.৳ 195.00
৪০ Osufi ময়েশ্চারাইজিং এসেন্স টোনার | Osufi Toner ৳ 1,600.00 Original price was: ৳ 1,600.00.৳ 1,350.00
৪১ Caplino ভিটামিন সি সিরাম 30 ml l Caplino Serum ৳ 980.00 Original price was: ৳ 980.00.৳ 760.00
৪২ Caplino টারমারিক সিরাম 30 ml l Caplino Serum ৳ 950.00 Original price was: ৳ 950.00.৳ 710.00
৪৩ Caplino নিয়াসিনামাইড 5% সিরাম 30 ml l Caplino Niacinamide Serum ৳ 999.00 Original price was: ৳ 999.00.৳ 710.00
৪৪ Dr. Rashel 24K গোল্ড কোলাজেন হোয়াইটিং সিরাম 40 ml | 24K Gold Collagen Whitening Serum ৳ 890.00 Original price was: ৳ 890.00.৳ 650.00
৪৫ Dr. Rashel গ্রিন টি হাইড্রেটিং প্লাম্পিং সিরাম 30 ml | Green Tea Hydrating Plumping Serum ৳ 899.00 Original price was: ৳ 899.00.৳ 650.00
৪৬ 3W Clinic কোলাজেন অ্যান্ড লাক্সারি 24k গোল্ড এসেন্স 150 ml | 3W Clinic Collagen 24k Gold Essence ৳ 1,550.00 Original price was: ৳ 1,550.00.৳ 1,360.00
৪৭ The Ordinary Glycolic Acid 7% Toning Solution 240 ml | The Ordinary গ্লাইকোলিক অ্যাসিড 7% টোনিং সলিউশন ৳ 2,900.00 Original price was: ৳ 2,900.00.৳ 1,114.00
৪৮ Plum 15% ভিটামিন সি ফেস সিরাম উইথ ম্যান্ডারিন ফর গ্লোইয়িং স্কিন ৳ 1,590.00 Original price was: ৳ 1,590.00.৳ 1,185.00

লেখকের ইতি কথাঃ সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত?

সুপ্রিয় পাঠক, আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? সেই সম্পর্কে পুরোপুরি ভালোভাবে জানতে পেরেছেন।সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম- কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? এই সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিয়ে সঠিক গাইডলাইন ও নিয়মমাফিক সিরাম ব্যবহার করলে, অবশ্যই আপনি আপনার মুখ থেকে উজ্জ্বল লাবণ্যময় ও প্রাণবন্ত করে রাখতে পারবেন। সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম- কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? এই বিষয়গুলো ভালোভাবে জেনে নিয়ে কতটুকু আপনি আপনার ত্বককে

প্রাণবন্ত করে রাখতে সক্ষম হবেন সেটা আপনার সঠিক গাইডলাইন ও নিয়মমাফিক সিরামের ফর্মুলা প্রয়োগের উপর নির্ভর করছে। প্রয়োজনে একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? এই সম্পর্কে একটি কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। ইনশাআল্লাহ তাহলে দেখবেন সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? এ বিষয়ে ভালোভাবে জেনে ব্যবহার করলে আপনার ত্বক সর্বদা প্রাণবন্ত থাকবে।

সম্মানিত পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থেকে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগের সাথে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের তথ্যবহুল ও কার্যকরী আর্টিকেল নিয়মিত পোস্ট করে থাকি। তাই আপনি যদি এ ধরনের আরও তথ্যবহুল ও উপকারী আর্টিকেল পড়তে চান, তাহলে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করুন। সাথে সাথে এই আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে আপনার নিকট আত্মীয় বন্ধু-বান্ধব ও পরিবার-পরিজনদের কাছে তাদের উপকারার্থে শেয়ার করে দিন।

যেন তারা সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? এই বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে পারে। সিরাম ব্যবহারের সঠিক নিয়ম-কোন ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করা উচিত? এ বিষয়ে সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত বা প্রশ্ন থাকে, তাহলে অবশ্যই নিচে দেওয়া মতামত বক্সে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আবার আপনাদের সাথে কথা হবে নতুন কোন আর্টিকেল নিয়ে ততক্ষণ পর্যন্ত নিরাপদ ও সুস্থ থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কনফিডেন্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url