স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন?


আপনি কি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা স্মার্ট আইডি কার্ড কিভাবে সংশোধন করবেন? এ বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত? তাহলে আপনার চিন্তার আর কোন কারণ নেই। কারণ আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটির মূল আলোচনাই হচ্ছে স্মার্ট আইডি কার্ড কিভাবে সংশোধন করবেন? সেই সম্পর্কে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যবহুল ও কার্যকরী আলোচনা করা হবে। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক!
স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন?
অনেক সময় সাধারণত আমাদের জাতীয় পরিচয় পত্রে বা স্মার্ট আইডি কার্ডে ভুল থেকে যায় এর ফলে বিভিন্ন কাজে এটি ব্যবহার করতে গেলে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এইজন্য এই স্মার্ট কার্ড টি সংশোধন করা অতীব জরুরী। আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটির মাধ্যমে স্মার্ট আইডি কার্ড কিভাবে সংশোধন করবেন? সেই সম্পর্কে এমন কিছু ইউনিক ও কার্যকরী তথ্য সম্পর্কে জানাবো, যেগুলিকে কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজেই আপনার স্মার্ট আইডি কার্ডে থাকা ভুল সংশোধন করতে পারবেন। আপনি কি আলোচ্য বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্যই। এই আর্টিকেলটির সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে আশা করি আলোচ্য বিষয়ে বিস্তারিতভাবে নির্ভুল সব তথ্য গুলো জানতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ!
পেজ সূচিপত্রঃ
.

ভুমিকা

জাতীয় পরিচয় পত্র বা স্মার্ট আইডি কার্ড হচ্ছে প্রতিটি স্বাধীন দেশের নাগরিকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। সরকারি যেকোনো ধরনের কাজে, চাকুরিতে ও সব ধরনের প্রয়োজনীয় কাজ করতে গেলে স্মার্ট আইডি কার্ডের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। নাগরিকদের জীবনের যে কোনো কাজে সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিচয় পত্র হচ্ছে এই স্মার্ট আইডি কার্ড। একটি দেশের নাগরিক

হিসেবে স্বীকৃতি পেতে হলে স্মার্ট আইডি কার্ড থাকা আবশ্যক। এইজন্য আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়লে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন স্মার্ট আইডি কার্ড কিভাবে করবেন? সেই সম্পর্কে। এছাড়াও একটি এনআইডি কার্ড কতবার সংশোধন করা যায়? স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন? অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন?
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য আবেদন, ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফরম, জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগে? ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত দিন লাগে? স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন ফি কত? জাতীয় পরিচয় পত্রে পিতা-মাতার নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে? জাতীয় পরিচয় পত্রে জন্ম তারিখ সংশোধন, জাতীয় পরিচয় পত্রে স্বাক্ষর পরিবর্তন কীভাবে করতে পারি?

রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করার জন্য কী করতে হবে? একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের জাতীয় পরিচয় পত্রে বাবা-মায়ের নাম বিভিন্নভাবে লেখা থাকলে কীভাবে তা সংশোধন করা যায়? এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আপনি আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড কিভাবে সংশোধন করবেন? এ বিষয়ে সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য খুবই কার্যকরী।

একটি এনআইডি কার্ড কতবার সংশোধন করা যায়?

জাতীয় পরিচয় পত্র বা এন আই ডি কার্ড শুধুমাত্র একবারই সংশোধন করা যাবে। তবে যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ড বা এনআইডি কার্ডে থাকা ভুলগুলো যুক্তিযুক্ত না হয়, তাহলে কোন সংশোধনের আবেদন গৃহীত হবে না। এটি নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটের দ্বারা নির্ধারিত।

স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন?

স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন? আপনি কি আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন নিয়ে চিন্তিত? তাহলে চিন্তার আর কোন কারণ নেই। কারণ আপনি স্মার্ট আইডি কার্ড কিভাবে সংশোধন করবেন? এ বিষয়ে নির্ভুল সব তথ্য জানতে একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন। বিভিন্ন কারণবশত আমাদেরকে আমাদের স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন করতে হয়। বিশেষ করে এরমধ্যে যারা অনেক

আগে জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করেছেন তাদের ভুলগুলো বেশি হয়ে থাকে। এজন্য তাদেরকে পূর্বের ভুলগুলো সংশোধন করে নিয়ে নতুন নিয়মে স্মার্ট আইডি কার্ড তৈরি করতে হয়। কিন্তু বর্তমান সময়ে যারা স্মার্ট আইডি কার্ড তৈরি করছেন তাদের এই ভুলগুলো কম হয়। কারণ তারা এ বিষয়ে অনেক সচেতনতা অবলম্বন করে এ কাজটি সম্পন্ন করে থাকেন। আপনার স্মার্ট আইডি
কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ডটি সংশোধন করতে হলে প্রথমে অবশ্যই আপনাকে অনলাইন এর মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। বর্তমান আধুনিক যুগে যেহেতু প্রায় প্রতিটি কাজই অনলাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে হয় তাই অনলাইন ব্যতীত অফলাইনে আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করা যাবে না। তাই আপনি চাইলে ঘরে বসেই খুব সহজে আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা

ভোটার আইডি কার্ডে থাকা যাবতীয় ভুলগুলো সংশোধন করে নিতে পারবেন। আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড বা স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। তাই আপনি অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন এ বিষয়গুলো ধাপে ধাপে নির্ভুলভাবে জেনে নিন।

আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে আপনার ভোটার আইডি কার্ড বা স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন করতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে কিছু অ্যাপস ডাউনলোড করে নিতে হবে। তাই ধৈর্য সহকারে সম্পূর্ণ এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার ভোটার আইডি কার্ডে থাকা ভুলগুলো সংশোধন করে নিন।

অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন?

অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম খুব একটা কঠিন নয়। বরং এটি অত্যন্ত সহজ একটি কাজ। বর্তমান সময়ে অধিকাংশ কাজই অনলাইন এর মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়ে থাকে। আর এজন্য অনলাইন প্রক্রিয়ায় কাজ সম্পন্ন করার জন্য লম্বা সময়ের প্রয়োজন হয়। বেশিরভাগ সময় দেখা যায় যে, আমাদের ব্যবহৃত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভোটার আইডি কার্ড বা এনআইডি কার্ডে নিজের নাম অথবা

বাবা-মায়ের নামের বানান ভুল হয়ে যায়। তাই এই গুরুতর ভুলগুলো সংশোধন করার জন্য অনলাইনের মাধ্যমেই আবেদন করতে হয়। আর অনলাইনের মাধ্যমে এনআইডি কার্ড সংশোধনসহ আরো অন্যান্য সকল ধরনের কাজ খুব সহজেই সম্পন্ন করা যায়।
  • অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য আপনাকে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট স্ক্যান করেজমা দিতে হবে। এইজন্য আপনাকে প্লে স্টোর থেকে “NID WALLET” নামের অ্যাপসটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিতে হবে।
  • তারপর আপনাকে “google chrome” বা “google” থেকে এনআইডি কার্ড সংশোধন লিখে সার্চ করতে হবে। সার্চ করার পর প্রথমে যে ওয়েবসাইট থাকবে সেখানে ক্লিক করে সেই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। তারপর সেখানে অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে। অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন আবেদন করার জন্য প্রথমে সেখানে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে। তানাহলে আপনি অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য আবেদন করতে পারবেন না।
  • অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য আবেদন করার পরে সেখানে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন। সেই অপশন গুলোর মধ্য থেকে এডিট অপশনে ক্লিক করে আপনার এনআইডি কার্ডে যে ভুলগুলো ছিল সেগুলো সংশোধন করে নিতে হবে। ভুলগুলো সংশোধন করার সময় খুব ভালোভাবে দেখে নিয়ে সাবধানতার সহিত এডিট করবেন।
  • সবশেষে আপনাকে অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে ফ্রি জমা দিতে হবে। এই ফি জমা দেওয়ার জন্য আপনি অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন ধরনের মোবাইল ব্যাংকিং নগদ, বিকাশ, রকেট এছাড়াও আরো অন্যান্য যে ব্যাংকিং সিস্টেম রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করে আবেদন ফি জমা দিতে পারবেন। অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন ফি জমা দেওয়ার পরে আপনার যে, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো রয়েছে সেগুলো স্ক্যান করে প্লে স্টোর থেকে “NID WALLET” নামের যেই অ্যাপসটি ডাউনলোড করেছেন তার মাধ্যমে জমা দিতে হবে।

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য আবেদন

কোন পদ্ধতিতে স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রসংশোধনের জন্য আবেদন কিভাবে করবেন? আপনারা ইতিমধ্যে এ বিষয়ে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য তথ্য জানতে পেরেছেন। কারণ এ বিষয়ে কিছু তথ্যবহুল আলোচনা লিপিবদ্ধ করেছি। আপনাকে আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করার জন্য প্রথমে “www.services.nidw.gov.bd” সরকারি ওয়েবসাইটে ক্লিক করে প্রবেশ করতে হবে।
স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন?
সেখানে চাওয়া তথ্য গুলো যেমন আপনার জন্ম তারিখ, জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার ও ঠিকানা দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে। তারপর আপনার অ্যাকাউন্ট বা প্রোফাইলটি তৈরি হয়ে গেলে সেখানে থাকা “এডিট” অপশনে ক্লিক করে আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে পারবেন।
আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের জন্য যা করতে হবে তা নিম্নরূপঃ
  • প্রথমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট কেন করে নিতে হবেঃ স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করার জন্য আবেদন করার পূর্বে আপনাকে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট গুলিকে প্রমাণ হিসেবে স্ক্যান করতে হবে। কারণ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট বা কাগজগুলিকে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন না করলে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা স্মার্ট আইডি কার্ডটি সংশোধন করা যাবে না এবং সংশোধনের জন্য আপনার আবেদনটিও গৃহীত হবে না। এইজন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলোকে স্ক্যান করে প্রমাণ হিসেবে নিজের কাছে রাখতে হবে।
  • “www.services.nidw.gov.bd” এই ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবেঃ আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করার জন্য আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে। এই অ্যাকাউন্টটি রেজিস্ট্রেশন করার জন্য উল্লেখিত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে “রেজিস্ট্রেশন” অপশনে ক্লিক করে আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার ও সকল তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে।
  • এবার ভুল হয়ে যাওয়া তথ্যগুলো সংশোধন করতে হবেঃ উল্লেখিত ওয়েবসাইটে আপনার অ্যাকাউন্টটি তৈরি হয়ে গেলে প্রথমে আপনাকে “লগইন” অপশনে ক্লিক করতে হবে। লগইন করার পর সেখানে আপনি কয়েক ধরনের তথ্যের অপশন দেখতে পাবেন। যেমন ধরুন আপনার ঠিকানা, ব্যক্তিগত তথ্য এবং অন্যান্য তথ্য। এর মধ্য থেকে আপনার যদি আপনার ঠিকানা বা ব্যক্তিগত তথ্য বা অন্যান্য তথ্য ভুল হয়ে থাকে তাহলে ভুলের ধরন অনুযায়ী উল্লেখিত অপশন গুলোতে ক্লিক করে আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ডে থাকা ভুলগুলো সংশোধন করে নিতে হবে।
  • সংশোধন করার জন্য আবেদন ফি প্রদান করতে হবেঃ এবার শেষ স্টেপে এসে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা স্মার্ট আইডি কার্ডটি সংশোধন করার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণে ফি প্রদান করতে হবে। আর এই ফি সরকার কর্তৃক নির্ধারিত থাকে। এক্ষেত্রে আপনার কাছে কেউ যদি সরকার কর্তৃক নির্দিষ্ট ফি এর চাইতে বেশি পরিমাণে টাকা চাই তাহলে মনে করবেন সে নিজে টাকা খাওয়ার জন্য অতিরিক্ত টাকা দাবি করছে।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফরম

আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফরম কিভাবে এবং কোথায় থেকে সংগ্রহ করবেন? এ বিষয়টিতে একটু পরিশ্রম থাকলেও চিন্তার কোন কারণ নেই। কারণ আপনার ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রে থাকা সব ধরনের ভুল যদি আপনি সংশোধন করে নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার এলাকার নির্বাচন অফিসে গিয়ে প্রথমে একটি ফরম পূরণ করে
নিতে হবে সাথে সাথে আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র গুলোও অবশ্যই সেখানে জমা দিতে হবে। আপনি চাইলে প্রয়োজনে একটি করে কপি ফটোকপি করে নিয়ে নিজের কাছে রাখতে পারেন। এছাড়াও যদি ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন আবেদন ফরম লিখে গুগলে কিংবা গুগল ক্রমে সার্চ করলে একটি সরকারি ওয়েবসাইট প্রদর্শিত হবে। সেখানে ক্লিক করলে দেখতে পাবেন যে,

জাতীয় পরিচয় পত্র আবেদন ফরম ডাউনলোড অপশন। সেখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।আপনি যদি নিজে নিজে ডাউনলোড করতে না পারেন তাহলে আপনার এলাকার কোন কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে তাদের কাছ থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফরম ডাউনলোড করে নিন। একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন এই ধরনের সরকারি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে দেরি হতে পারে বেশি পরিমাণে লোড থাকার কারণে।

জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগে?

একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে কি কি ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র লাগবে সেটি লক্ষণীয়। এইজন্য যারা স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে চান তাদেরকে অবশ্যই জেনে নিতে হবে যে, স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে কি কি ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র লাগবে? অনেকেই এই বিষয়ে ঠিকমত জানেনা। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বর্ণনা করবো স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন

করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগে? এই সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে কি ধরনের কাগজপত্র বা ডকুমেন্টের প্রয়োজন হতে পারে। আপনি আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রে কোন ধরনের ভুলের সংশোধন করবেন তার ওপর নির্ভর করেই আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। আপনি যদি আপনার নিজের ঠিকানা, নাম, জন্মতারিখ এর ভুল সংশোধন করতে চান তাহলে যে ধরনের কাগজগুলো লাগবে সেগুলো হলোঃ
ক্রমিক নং জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
০১ এসএসসি (SSC) / এইচএসসি (HSC) / সমমানের সার্টিফিকেটের স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।
০২ আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ অনলাইন কপির স্ক্যান কপি অথবা ফটোকপি।
০৩ আপনার যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স/পাসপোর্ট থাকে, তার স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।
০৪ আপনার যদি সার্ভিস বহি/এমপিও সিট থাকে, তার স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।
০৫ row5 col 2আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার কাবিন নামার ফটোকপি বা স্ক্যান কপি।
০৬ অপশনাল হিসেবে আপনার কমপক্ষে ২ সন্তানের এনআইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রের স্ক্যান কপি বা ফটোকপি। অবশ্যই তাতে পিতা-মাতার নামের বানান শুদ্ধ থাকতে হবে।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত দিন লাগে?

একটি বিষয় নিয়ে জানার আগ্রহ অনেকেরই থাকে সেটি হল, স্মার্ট আইডি কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কতদিন লাগে? একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের প্রত্যেকেরই স্মার্ট আইডি কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পরিচিতি ডকুমেন্ট। অফিস-আদালত সহ আরো অন্যান্য কাজের জন্য স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রের প্রয়োজন হয়। কিন্তু অনেক

সময় দেখা যায় আমাদের স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রে ভুল থাকে বিভিন্ন কারণে। তাই এ বিষয়টি খুব ভালোভাবে জেনে রাখুন কারণ আপনার কখনো যদি স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করার জন্য আবেদন করেন তাহলে কতদিন সময় লাগতে পারে? এ বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা থাকবে। আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন
করার জন্য আবেদন করেন এক্ষেত্রে আপনাকে ৭ দিন/১৪ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে এটি সংশোধনের জন্য। এছাড়াও যদি কখনো সরকারি ছুটি থাকে বা বিভিন্ন প্রয়োজনে ও বিভিন্ন কারণে সময় বেশিও লাগতে পারে। তবে নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে সর্বনিম্ন ৭ দিন ও সর্বোচ্চ ১৫ দিন লাগতে পারে।

স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন ফি কত?

কোন কিছু নতুন কিনলে বা কোন কিছু নতুন তৈরি করলে যেমন প্রতিটি মানুষের কিউরিসিটি বা জানার আগ্রহ থাকে এটির খরচ নিয়ে। তেমনিভাবে স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন ফি কত? এ বিষয়টি নিয়েও অনেকের জানার আগ্রহ রয়েছে। কিন্তু অনেকেই এ বিষয়ে স্পষ্ট ভাবে জানে না যে, জাতীয় পরিচয় পত্র বা স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন ফি কত? তাই আপনার যদি এ বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা না থাকে তাহলে এই

পোস্টটি পড়ে জেনে নিন। তাহলে কখনো যদি আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে যান আশা করি তখন এর ফ্রি নিয়ে কোন দ্বিধা-দ্বন্দ্ব থাকবে না। আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা স্মার্ট আইডি কার্ডে যদি কোন ধরনের ভুল থাকে তাহলে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহার করতে অনেক বিড়ম্বনায় পড়বেন। এমনকি যদি আপনি চাকরি কিংবা প্রয়োজনীয় কোন

ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র তৈরি করতে চান সেক্ষেত্রে নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হবেন। তাই আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে ফি কত লাগে? এ বিষয়টি স্পষ্টভাবে জেনে রাখা আবশ্যক। সাধারণত সরকার কর্তৃক নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য সংশোধন করতে ২৩০ টাকা ফি প্রদান করতে হয়। আর এই ২৩০ টাকা ফি সরকার কর্তৃক নির্ধারিত।

এছাড়াও স্মার্ট আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রের আরো অন্যান্য সব তথ্য সংশোধনের জন্য ১১৫ টাকা ফি প্রদান করতে হয়। এক্ষেত্রে আপনি যদি সব ধরনের তথ্য সংশোধন করতে চান তাহলে আপনাকে ৩৪৫ টাকা ফি প্রদান করতে হবে। জাতীয় পরিচয় পত্র বা স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন ফি নগদ, রকেট, বিকাশ, উপায়,,ইউ ক্যাশ, এছাড়াও অন্যান্য ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধ করা যায়।

জাতীয় পরিচয় পত্রে পিতা-মাতার নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে?

স্মার্ট আইডি কার্ডে বা জাতীয় পরিচয় পত্রে পিতা-মাতার নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে? এ বিষয়ে স্পষ্ট জানা না থাকলে আপনি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন করতে পারবেন না। কখনো কখনো দেখা যায় যে, আমাদের স্মার্ট আইডি কার্ডে বা জাতীয় পরিচয় পত্রে পিতা-মাতার নামের বানান ভুল থাকে। আপনার নিজের জাতীয় পরিচয় পত্রে পিতা-মাতার নামের বানান,
নিজের নামের বানান ও অন্যান্য তথ্য সংশোধনের জন্য আলাদা আলাদা ডকুমেন্ট বা কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক! জাতীয় পরিচয় পত্রের পিতা-মাতার নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে?জাতীয় পরিচয় পত্রে পিতা-মাতার নাম সংশোধন করতে যা যা ডকুমেন্ট লাগে তা হলঃ

ক্রমিক নং জাতীয় পরিচয় পত্রে পিতা-মাতার নাম সংশোধন করতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
০১ এসএসসি (SSC) / এইচএসসি (HSC) / সমমানের সার্টিফিকেটের স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।
০২ জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র অনলাইন কপির স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।
০৩ আপনার যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স/পাসপোর্ট থাকে, তার স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।
০৪ আপনার পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।
০৫ আপনার পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র অনলাইন কপির স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।
০৬ আপনার নিজের ভাই-বোনের জাতীয় পরিচয় পত্রের স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।

জাতীয় পরিচয় পত্রে জন্ম তারিখ সংশোধন

স্মার্ট আইডি কার্ডে বা জাতীয় পরিচয় পত্রে জন্ম তারিখ সংশোধন করতে হলে আপনাকে কোন কোন ধরনের ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র জমা দিতে হবে? তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে। আপনারা ইতিমধ্যেই জেনেছেন যে, স্মার্ট আইডি কার্ডে বা জাতীয় পরিচয় পত্রে বিভিন্ন ধরনের ভুল সংশোধনের জন্য আলাদা আলাদা ডকুমেন্ট বা কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়। তাই আপনার স্মার্ট আইডি কার্ডে বা জাতীয় পরিচয় পত্রে যদি আপনার জন্ম তারিখ ভুল থাকে আর সেই ভুল সংশোধন করতে চান তাহলে কোন কোন ধরনের ডকুমেন্ট বা কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে তা নিচে বর্ণনা করা হলোঃ

ক্রমিক নং জাতীয় পরিচয় পত্রে জন্ম তারিখ সংশোধন করতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
০১ এসএসসি (SSC) / এইচএসসি (HSC) / সমমানের সার্টিফিকেটের স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।
০২ জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র অনলাইন কপির স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।
০৩ আপনার যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স /পাসপোর্ট থাকে তার স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।
০৪ নাগরিকত্বের সনদপত্রের স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।
০৫ আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার কাবিননামার ফটোকপি বা স্ক্যান কপি।
০৬ সবশেষে কর্তৃপক্ষের প্রত্যয়ন পত্রের স্ক্যান কপি বা ফটোকপি।

জাতীয় পরিচয় পত্রে স্বাক্ষর পরিবর্তন কীভাবে করতে পারি?

জাতীয় পরিচয় পত্রে স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে হলে আপনাকে যা করতে হবে তা হলোঃ
  • নিজ নিজ এলাকার উপজেলা /জেলা নির্বাচন কমিশন অফিসে আবেদন করতে হবে।
  • তদন্ত সাপেক্ষে কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করার জন্য কী করতে হবে?

আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রে আপনি যদি আপনার রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলে যান কিংবা রক্তের গ্রুপ দিতে ভুল হয় তাহলে তা সংশোধনের জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলোঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য আবেদন
  • প্রথমে কোন মেডিকেল কিংবা ডায়াগনিস্ট সেন্টারে গিয়ে আপনার রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করে নিতে হবে।
  • এরপর আপনার নিজ এলাকার উপজেলা /জেলা নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করা মেডিকেলের বা ডায়াগনিস্ট সেন্টারের রিপোর্ট দলিল হিসেবে জমা দিতে হবে।
  • তদন্ত সাপেক্ষে কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের জাতীয় পরিচয় পত্রে বাবা-মায়ের নাম বিভিন্নভাবে লেখা থাকলে কীভাবে তা সংশোধন করা যায়?

যদি একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের জাতীয় পরিচয় পত্রে বাবা মায়ের নাম বিভিন্নভাবে লেখা থাকে তাহলে এটি সংশোধন করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলোঃ
  • পরিবারের সকলের সম্পর্কের বিবরণ দিয়ে ভোটার আইডি কার্ডের সত্যায়িত স্ক্যান কপি বা ফটোকপি নিজ এলাকার উপজেলা/ জেলা নির্বাচন কমিশন অফিসে জমা দিতে হবে।
  • আপনি চাইলে “NID Registration Wing” ওয়েবসাইটে ও জমা দিতে পারেন।

NID Card এর ছবি অস্পষ্ট থাকলে বা ছবি পরিবর্তন করতে হলে কি করা দরকার?

NID Card এর ছবি অস্পষ্ট থাকলে বা ছবি পরিবর্তন করতে হলে আপনাকে যা করতে হবে তা হলোঃ
  • আপনাকে নিজে স্বশরীরে আপনার নিজ এলাকার উপজেলা/ জেলা নির্বাচন কমিশন অফিসে সরাসরি উপস্থিত হতে হবে।
  • এরপর জাতীয় পরিচয় পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগে গিয়ে আবেদন করতে হবে।

লেখকের ইতি কথাঃ স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন?

সম্মানিত পাঠক আশা করি উপরোক্ত আলোচনাগুলো থেকে স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন? সে সম্পর্কে পুরোপুরি বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। উপরে উল্লেখিত নিয়মগুলো ফলো করলে আপনি সম্পূর্ণভাবে আপনার স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন? তা খুব সহজেই জানতে পারবেন। এছাড়াও অনেক সময় আমাদের নিজেদের ভুলের কারণে কিংবা যিনি স্মার্ট আইডি

কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র তৈরি করে দিচ্ছেন তাদের অসাবধানতার কারণে বিভিন্ন তথ্য প্রদানে ভুল হয়ে থাকে। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন কাজে স্মার্ট আইডি কার্ড ব্যবহার করতে আমাদেরকেই নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এইজন্য আপনার স্মার্ট আইডি কার্ডে কোন তথ্য প্রদানে ভুল থাকলে তা অতি দ্রুত সংশোধন করা আবশ্যক।

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আমাদের সাথে থেকে এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগের সাথে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের তথ্যবহুল আর্টিকেল নিয়মিত পোস্ট করে থাকি। তাই আপনি যদি এ ধরনের আরও তথ্যবহুল উপকারী পোস্ট পড়তে চান তাহলে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করুন। সাথে সাথে এই আর্টিকেলটি পরে ভালো লাগলে আপনার নিকট আত্মীয়, বন্ধু-বান্ধব ও পরিবার-পরিজনদের কাছে তাদের উপকারার্থে শেয়ার করে দিন।যেন তারা স্মার্ট

আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন? এ বিষয়ে পুরোপুরি ভালোভাবে জেনে নিতে পারে। স্মার্ট আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন এ বিষয় নিয়ে আপনার যদি কোন গুরুত্বপূর্ণ মতামত বা প্রশ্ন থাকে, তাহলে অবশ্যই নিচে দেওয়া মতামত বক্সে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আবার আপনাদের সাথে কথা হবে নতুন কোন আর্টিকেল নিয়ে ততক্ষণ পর্যন্ত নিরাপদ ও সুস্থ থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কনফিডেন্স আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url